'শিশুধর্ষকের মৃত্যদণ্ড' আইনের বিরোধিতা আসিফা-দরদী বামপন্থীদের: কাদের রক্ষা করতে?
আসিফার নৃশংস মৃত্যুর ন্যায়বিচার চেয়ে দেশজুড়ে প্রতিবাদ আন্দোলনে মুখর হয়ে উঠেছিল মিডিয়া, বাম, কংগ্রেস, ও আরও বহু মানুষ। ফুলের মত একটা মেয়ে শেষ হয়ে গেল। নরকের পিশাচের লালাসিক্ত নখদন্ত মৃত, রক্তাক্ত করল তাকে। সন্তানবিয়োগ ঘটল আমাদের সকলের। সেকুলার-কংগ্রেস-বাম-মিডিয়ার সম্মিলিত প্রতিবাদকে ধন্যবাদ জানাই। ওঁরা আসিফার মৃত্যুর জন্য যতটা প্রতিবাদ করেছেন, তার চেয়ে ঢের বেশি প্রতিবাদ করেছেন তার ধর্ষণের। এবং তা সম্যক উচিত কার্যও বটে। হত্যার চেয়ে অনেক বেশি ঘৃণ্য ও শয়তানি অপরাধ হল ধর্ষণ। কারণ হত্যার দ্বারা কেবল মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়, আর ধর্ষণের দ্বারা কেড়ে নিতে চাওয়া হয় মেয়েটির সুস্থভাবে, সম্মানের সঙ্গে মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকার অধিকার। তবে প্রতিবাদীরা প্রতিবাদের স্বর উঁচুতে তুললেও একটা কড়া ধর্ষণবিরোধী আইনের দাবী একবারও তোলেন নি। এই মর্মে আমি বহু টুইট করেছি যে শুধু মোমবাতি মিছিল করলে আসিফার আত্মা শান্তি পাবে না। আসিফার আসল খুনীরা চিহ্নিত হোক্, তাদের অপরাধ নিশ্চিতরূপে প্রমাণিত হোক এবং একটি ভয়ংকর ধর্ষণবিরোধী আইনের খসড়া তৈরি করে বিরোধীরা ভারতসরকারের কাছে জমা দিন এবং অবিলম্বে সেই ...