Posts

Showing posts from September, 2018

SC scrapped IPC497: A Small Step towards Gender Equality

IPC 497 was a Victorian Law & has taken too long a time to be scrapped down. It's another significant change in the Indian society from the socio-legal perspective. Does it mean that extra-marital affairs got legal permission? Not at all. This verdict doesn't legalise extra-marital affairs, neither does it allow everyone to practice extra-marital affairs. They still remain illegal. The wife / husband, on feeling being cheated, can always file a divorce suit against the corresponding spouse. Faith n loyalty in the Institution called marriage still remain legally necessary & indispensable. To remain happily married, couples still need to remain completely faithful towards each other. Then what's the change that happened? Nothing but the court addressed that loving anyone else too in spite of being married falls under a person's personal ambit. It's not really punishable by law, particularly when the penal law fails to address a problem or an offence i

রাজ্যে ইসলাম আগ্রাসনের বাংলাপক্ষের ভূমিকা: পর্ব ২

https://www.facebook.com/story.php?story_fbid=337207430179011&id=100016692693608 উত্তর দিনাজপুরে ইসলামপুরের ঘটনা নিয়ে ক্রমাগত চর্চা করব, সেকথা আগেই বলেছি। আপনাদের অনুরোধও করেছি যে পর্যবেক্ষণ যদি পছন্দ হয়, তবে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য তা ছড়িয়ে দেওয়ার অনুরোধও করেছি। এই পোস্ট রবিবারের পর এ বিষয়ে আমার 2nd পোস্ট। এখন লিখব কিছুটা ব্যাকগ্রাউণ্ড হিস্ট্রি। বলা যেতে পারে, পশ্চিমবঙ্গে জেহাদী রাজনীতি কিভাবে ধাপে ধাপে strategically এগিয়েছে, সেটা বোঝার জন্য এই ব্যাকগ্রাউণ্ড বোঝা জরুরী। এই পোস্টের বিষয়বস্তুর সঙ্গে উত্তর দিনাজপুরের ঘটনা সরাসরি সম্পর্কিত নয়। কিন্তু রাজ্যে জেহাদী রাজনীতির ভিত কিভাবে গড়ে উঠেছে যার ফলে আমরা হারালাম রাজেশ, তাপস ও বারিদকে, তা অনুধাবন করার জন্য এই ব্যাকগ্রাউণ্ড স্টোরির প্রয়োজন আছে। আবারও বলি বাংলাপক্ষের কথা। অনেকেরই হয়ত মনে হতে পারে যে এদেরকে এত গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে কেন? এতে তারা অযথা প্রচার পেয়ে যাচ্ছে। তাঁদের উদ্দেশ্যে সবিনয়ে বলতে চাই, যে উগ্র বাঙালী প্রাদেশিকতার আবহ এরা তৈরি করছে, তার পিছনে এরা আসলে আড়াল বা camouflage করে দিচ্ছে রাজ্যের নীরব ইসলামাইজেশনকে,

রাজ্যে ইসলাম আগ্রাসনে বাংলাপক্ষের ভূমিকা: পর্ব ১

https://www.facebook.com/story.php?story_fbid=336553483577739&id=100016692693608 এই সিরিজটা লিখছি ফেসবুকে। পর্ব ১ ফেসবুকে দিয়েছি ২৩ শে সেপ্টেম্বর, রবিবার। ব্লগে দিচ্ছি আজ, এখন। পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে কিছু তথ্য তুলে ধরতে চাই এবং সেগুলির পরিপ্রেক্ষিতে করতে চাই বেশ কিছু প্রশ্ন। যেমন ধরা যাক, ২ নম্বর ছবিটি। এঁকে আমরা মোটামুটি অনেকেই চিনি। বাংলাপক্ষের এই ভদ্রলোক বলেছেন যে প্রয়োজনে উনি হিব্রুতেও কথা বলবেন, কিন্তু হিন্দিতে বলবেন না। অর্থাৎ ভারতবর্ষের একটি অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গে বসে ভারতরাষ্ট্রের দুইটি অফিসিয়াল ভাষার মধ্যে একটিকে উনি কোনোমতেই ব্যবহার করতে চান না। কোনো কারণেই না। তা সে উনি যা-ই বলুন, রাজ্যসরকার তা বলেন নি। কিন্তু রাজ্যসরকারের মনের কথাও কি তাই? এ প্রশ্ন হঠাৎ কেন তুলছি? দেখা যাক্, ১ নম্বর ছবিটি। কলকাতা এয়ারপোর্টের গেটের সামনের একটি সাইনবোর্ডের ছবি। সরকারি সাইনবোর্ড। বোর্ডটিতে তিনটি ভাষা ব্যবহৃত হয়েছে। ইংরিজি, বাংলা ও উর্দু। বাংলা পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যভাষা ও ইংরিজি ভারতীয় ইউনিয়নের একটি অফিসিয়াল ভাষা। এই পর্যন্ত ঠিক আছে। কিন্তু উর্দু? কাদের ভাষা?

তেল-চিটচিটে রাজনীতি

এই ব্লগের প্রথমভাগটি খানিক একপেশে কংগ্রেস-নিন্দার মত লাগলেও পুরোটা পড়লে বোঝা যাবে যে আন্তর্জাতিক ফুয়েল পলিটিকসের চিত্রটিকে unbiased ও সহজবোধ্যভাবে তুলে ধরাই এর একমাত্র উদ্দেশ্য। Please kindly note that this blog contains my personal understanding of the international fuel politics. এটা লিখেছি 11th September এবং তার পরে আপডেট করেছি আরও দু'বার। একবার ৫ই অক্টোবর, আর একবার ৫ই নভেম্বর just to keep a track of the discourse. আর সেটা করতে গিয়ে তেল-রাজনীতি-চিত্রটির চিটচিটে-ভাব কেটে গিয়ে চিত্রটি ক্রমশঃ উজ্জ্বল ও চকচকে হয়ে উঠছে। গতকাল একটা ভারতবন্ধ ডাকা হয়েছিল। ফুয়েলের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে। কিন্তু এই তথাকথিত ভারতবন্ধে কোত্থাও কোনো কিচ্ছু বন্ধ হয় নি। গত চার বছর চার মাসে দেশের সংসদে predominantly অকংগ্রেসী রাজনীতি দেশের একটা বিরাট অংশের মানুষের মনে একটা বিশেষ পরিবর্তন ঘটিয়েছে। রাজনীতির নামে অপরাজনীতির বিষয়ে মানুষকে কিছুটা হলেও সচেতন করে তুলেছে। Hype তৈরি করার জন্য ছুতো খুঁজে বেড়ানো এবং লোককে তা নিয়ে অস্থির করে তোলা যে প্রকৃত ইতিবাচক রাজনীতি নয়, রাজনীতি মানে যে প্রকৃত অর্থে

মাঝেরহাট ব্রিজ: সরকারি তঞ্চকতা নাকি আত্মপ্রবঞ্চনা?

ভেঙ্গে পড়ল আরেকটি ব্রিজ। Mid sixties থেকে এই মাঝেরহাট ব্রিজ মূল কলকাতার সঙ্গে যুক্ত করে রেখেছিল বেহালাকে। সেই ব্রিজ ভেঙ্গে পড়ল গত পরশুদিন। বেহালা আমার শ্বশুরবাড়ি। বিয়ে হওয়া ইস্তক বর্ধমান রোড থেকে বেরিয়ে মাঝেরহাট ব্রিজে ওঠার ব্যাপারটা এমনকি sleep-walking এর মধ্যেও আমার সড়গড়। মাঝেরহাট ব্রিজের এই ভেঙ্গে পড়া একটি প্রতীকের মত। কলকাতার এতদিনের একটি অস্তিত্বচিহ্ন যেন মুছে গেল। মানুষকে গোড়া থেকে নাড়িয়ে দিয়েছে এই মাঝেরহাট ব্রিজের ভেঙ্গে পড়া। যাই হোক্, প্রথমেই বলি, এখানে যা বলব, তা অনেকেরই পছন্দ হবে না হয়ত। কিন্তু তাতে কি? Truth is often far from being comfortable. ইণ্ডিয়া টুডে চ্যানেলের খবরে প্রকাশিত হয়েছে যে রেলওয়েজের এঞ্জিনিয়ার KMDA কে আগেই একাধিকবার চিঠি দিয়ে সতর্ক করেছিলেন যে ব্রিজটির অবস্থা বিপদসীমা স্পর্শ করেছে, এবং মেরামতি ও maintenance প্রয়োজন। কিন্তু KMDA তাতে কর্ণপাত করেনি। https://www.indiatoday.in/india/story/majerhat-bridge-collapse-railways-had-warned-about-weak-beams-exposed-reinforcements-cracks-on-pier-1333034-2018-09-05 এখন যখন ঘটনাটি ঘটে গিয়েছে, তখন সবাই দোষার