আজাদ কাশ্মীর: এক অবাস্তব মরীচিকা
এই ব্লগ যখন লিখেছিলাম, অর্থাৎ জুন, ২০১৮য়, সেই সময়ের চেয়ে বর্তমান সময়ে অর্থাৎ ১৪ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ এ #PulwamaAttack এর পরে এর প্রাসঙ্গিকতা ঢের বেড়ে গিয়েছে। ২০১৮র জুন মাসে কাশ্মীরে সেনাবাহিনী গুলি চালিয়েছিল টেররিস্টদের উপর। তখন শ্রী গুলাম নবী আজাদ ক্রমাগত বলে চলেছিলেন যে ভিড়ভাট্টাপূর্ণ জায়গায় আর্মি ফায়ারিং এ টেররিস্টের সঙ্গে মারা যায় কমন সিভিলিয়ানও এবং এটা উনি চান না। ঠিকই। কেউই চায় না। কিন্তু তা বলে কি টেররিজম্ এর সঙ্গে যুদ্ধই বন্ধ করে দিতে হবে? কিন্তু ওঁর কথা থেকে এটাও পরিষ্কার যে কাশ্মীরে তার মানে ভিড়ভাট্টার মধ্যেই লুকিয়ে থাকে টেররিস্টও। তার মানে এ-ও দাঁড়ায় যে সাধারণ কাশ্মীরি সিভিলিয়ান জেনে হোক, না জেনে হোক, টেররিস্টদেরকে ভিড়ে আশ্রয় দেয় বা দিতে বাধ্য হয়। এর কারণ বোধ হয় এই যে, কাশ্মীরে টেররিস্ট সংখ্যায় প্রচুর এবং কাশ্মীরের অধিকাংশ সাধারণ মানুষের দৃষ্টিতে টেররিস্ট হওয়া হয়ত কোনো বিশেষ নিন্দনীয় কিছু বলেও গণ্য হয় না, বরং একটি সাধারণ ঘটনা বলেই treated হয়। টেররিস্টরা হয়ত অনেক কমন সিভিলিয়ানদের কাছেই স্বাধীনতাসংগ্রামীর মর্যাদা পায়। সেই কারণেই হয়ত যে কোনো সময়, যে কোনো জায়গায়, স...