আত্মকথন

ক'দিন যাবৎ এই ফেসবুকে ঘাপটি মেরে অনেক শুনছি বিজেপি'র আই টি সেল নিয়ে চর্চা। এ বিষয়ে কিছু আলোকপাত করার উপায় আমার আছে। ভাবলাম এবার বরং একটু মুখ খুলি।  তবে আসল প্রসঙ্গে আসার আগে একটু self-introduction ও দেব, যতটা প্রয়োজন। তাতে আশা করি আপনাদের সুবিধেই হবে। যদি এই self-introduction টা একটু বড় হয়ে যায়, দয়া করে মাপ করবেন। আসলে বয়স হয়েছে তো, intro একটু লম্বা হতে পারে।

আমি মানুষটা খুব একটা নতুন নই, চার দশকেরও কিছু বেশি সময় ধরে বাস করছি এই পৃথিবীতে কিন্তু ফেসবুকে নতুন। ফেসবুকে আমার বয়স মাত্র চার মাস। এই বছরের এপ্রিল মাসেই ঢুকেছি এক বন্ধুর জোগানো উৎসাহে উদ্বুদ্ধ হয়ে। 

আমার কোন past political history নেই। ছাত্রজীবনে বা তার পরে আমি কোনদিন প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ কোন রকম রাজনীতিই করি নি। কারণ রাজনীতি আমার খুব loud, jarring লাগত। I used to think snobbish! ভাবতাম এদেশের রাজনীতি আমার কম্মো নয়। I'd learnt to be sober & felt politics to be very loud! মণ্ডল কমিশনের সময় আমি JU এর Engineering & Technology বিভাগের ছাত্রী। FETSU থেকে JU style প্রতিবাদ হয়েছিল, I was never a part of those! I was never a part of politics until recently! কিন্তু political issues নিয়ে আমি সব সময়ই ছিলাম ভাবুক। আমি in fact যে কোন বিষয়েই একটু thinking type. আমার পোস্টগুলোও যদি পড়েন, দেখবেন সেগুলো more analytical than informative. 

যদিও ফেসবুকে ঢোকার পর দু একজন অভিযোগ করেছেন আমি নাকি গুজব এবং সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ছড়াই আমার পোস্টের মাধ্যমে। আমি তাদেরকে বলেছি যে সাম্প্রদায়িক বক্তব্য আমার পোস্টে আমি বহু রেখেছি, কিন্তু আমার কোন একটা পোস্ট বা কমেন্ট এমন দেখাতে হবে যেখানে আমি কোন গুজব বা সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়িয়েছি। সম্প্রদায় নিয়ে বক্তব্য মানেই সাম্প্রদায়িক বক্তব্য, কিন্তু সাম্প্রদায়িক বক্তব্য মানেই তা বিদ্বেষমূলক এমন flat formatting টাই তো ভুল! 

সম্প্রতি, কর্মজীবনেরও অনেকটা পথ পেরিয়ে আসার পর, মনে হল people should not dissociate themselves from the politics of their own land. এটা মনে হল এই রাজ্যের অনেক মানুষের human-quality'র এবং thinking ability র ক্রম-অবনমন দেখে। দেখলাম চিন্তাভাবনার স্বচ্ছতার বড় অভাব তৈরি হয়ে গিয়েছে বেশির ভাগ মানুষের মধ্যে বিশেষতঃ নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষের মধ্যে অথচ তাদের সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি। Empirically খেয়াল করলাম রাজ্যের demography বদলে গিয়েছে, overall human quality fall করেছে। Cerebral মধ্যবিত্ত বাঙালী শ্রেণী, যারা বেঙ্গলের thinking trend কে control এবং influence করত, তাদের % pie টা অনেক ছোট হয়ে গিয়েছে, এবং তাদের thinking pattern টাও prototype thinking এ পরিণত হয়েছে। আমার গর্বের রাজ্য কবে যেন অনেক সাধারণ, পাঁচপেঁচি অথচ দাম্ভিক রাজ্যে পরিণত হয়ে গিয়েছে। সবচেয়ে বেশি ধ্বসে গিয়েছে শিক্ষা। মানুষকে ডিগ্রীর চকোলেট বিলোনো হয়েছে প্রচুর অথচ চ্যালেঞ্জিং এবং vision building শিক্ষা দেওয়া হয় নি। ব্রিলিয়ান্ট ছাত্ররা প্রায় সবাই রাজ্য ছেড়ে চলে গিয়েছে। পড়ে আছে মূলতঃ মধ্যমেধা কিছু ব্যতিক্রম বাদ দিলে। 

কর্পোরেট কর্মজীবন, সংসারযাত্রা এবং parenting করতে করতে এই অস্বস্তিকর বিষয় গুলো যখন প্রথম চোখে পড়ল, তখন মনে হল, আমার ছোটবেলার snobbery টা ভুল ছিল। আমি যদি আমার চিন্তাভাবনা দিয়ে কিছুটা কাজও করতে পারি for my developing land, what's so wrong in it? আর কর্মজীবনে Marketing Communication আর brand handle করতে করতে মনে হচ্ছিল, if I can communicate to my target audience, why can't I communicate to all? সাধারণ মানুষের সাথে কেন পারবো না সংযোগ স্থাপন করতে? Why can't common people be my TA? এবং এটাও মনে হতে থাকল যে আমি যদি এ রাজ্যের বাসিন্দা হই, তাহলে state politics এ আমারও একটা representation আমি কেন রাখতে চাইব না? পারব কিনা সে কথা আলাদা এবং সময়ে প্রমাণসাপেক্ষ, কিন্তু চাইতে তো পারিই! আমার বন্ধুরা এবং আমার পরিবার এ ব্যাপারে আমাকে সমর্থন জানিয়েছে এবং encourage ও করেছে। যদিও অনেকেই discourage ও করেছে। 

তখনই সিদ্ধান্ত নিই যে আমি রাজনীতিতে আসব। সেটা ধরুন গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে। কিন্তু জানতাম, খুব বেশি সময় devote করা আমার পক্ষে সম্ভব হবে না। তাই একটা hesitation ছিলই। Hesitation এর আর একটা বড় কারণ ছিল confusion about which party to join . কারণ ভারতীয় রাজনীতি categorically দুর্নীতিসংকুল। ভারতীয় সংবিধান এমনভাবেই রচিত যে রাজনীতি ও সমাজের প্রতিটি স্তরে দুর্নীতির provision তৈরি হয়ে রয়েছে। সংবিধান যতটা উদার ঠিক ততটাই misuse এর potential আছে তার মধ্যে। সবচেয়ে ভালো হত যদি নিজের পার্টি launch করা যেত। কিন্তু সে আমার সাধ্য ও ক্ষমতার অতীত। আমার নিজস্ব সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে আমি যথেষ্ট ওয়াকিবহাল এবং খুবই grounded এই বিষয়ে। আমি খুব ভালো করে জানি আমি কি করতে পারব না। ফলে সে কথা অবান্তর।

অর্থাৎ আমাকে বাছতে হলে বাছতে হবে from amongst the major existing parties by the process of exclusion. এর মধ্যে প্রথমেই বলি, যে কোন পার্টি join করার উপায় এবং contact আমার ছিল। আমার বাপের বাড়ি, আমার ঠাকুরদাকে বাদ দিয়ে ধরলে মূলতঃ বামপন্থী এবং অ্যাক্টিভলি বামপন্থী। কিন্তু তা সত্ত্বেও যে দিন থেকে আমি খোলা চোখে দেখতে এবং খোলা মনে ভাবতে শিখেছি, সেইসময় থেকে আজ পর্যন্ত, বামপন্থা কোনওদিনই আমার line of choice নয় বরং বামপন্থা outright excluded কারণ আমি নিজে ideologically বামপন্থায় শুধু যে বিশ্বাস করি না তা নয়, বরং বিশ্বাস করি যে বামপন্থা in comparatively long run, মনুষ্য সমাজের অগ্রগতি রুদ্ধ করে। বামপন্থা সবসময় mediocre human resources produce করে মনুষ্য সমাজের ক্ষতি করে। এটা একান্তই আমার নিজস্ব উপলব্ধি এবং যে কেউ এই বিষয়ে  সম্পূর্ণ ভিন্ন মত পোষণ করতেই পারেন এবং I can write some other day about why I never believed in Leftistm in a State like West Bengal which has been dominated by the left rule from since short after my birth. সুতরাং বাম রাজনীতি আমার choice-list থেকে straightway excluded.

তৃণমূল বা কংগ্রেস উভয় পার্টিরই একেবারে সর্বোচ্চ নেতৃত্বের, (please kindly note, একেবারে সর্বোচ্চ বলতে I really mean it) সাথে আমার যোগাযোগ করিয়ে দেওয়ার মত মানুষ আমার শ্বশুরবাড়ীর আত্মীয়তাসূত্রে একজন আছেন। সুতরাং চাইলে এই দুটি দলের যে কোনটিতে যোগ দেওয়াও আমার পক্ষে সম্ভব ছিল। 

কিন্তু যে কারণে বামপন্থা আমার পন্থা নয়, সেই একই কারণে অতি-বামপন্থী এবং সুবিধাবাদী তৃণমূলও rejected. অবশ্য তৃণমূল যদি ঘটনাক্রমে অতি বামপন্থী না-ও হত, তাহলেও আমার পক্ষে তৃণমূলী রাজনীতিতে যাওয়া সম্ভব ছিল না কারণ ওই রাজনীতি মূলতঃ লোকঠকানোর ও তোষণের রাজনীতি। এমনকি যে কটি ভালো কাজ ওঁরা করেছেন, সে -ও বৃহত্তর আকারে এবং sustained manner এ লোকঠকানোর উদ্দেশ্যে বলে আমার মনে হয়েছে। সেই কারণেই নিজের রাজ্যের জন্য কিছু কাজ করার উদ্দেশ্যে রাজনীতি join করতে গিয়ে আমার পক্ষে আর যাই হোক তৃণমূলকে গ্রহন করা অসম্ভবের চেয়েও অসম্ভব ছিল। যদিও তৃণমূল ৩৪ বছর বয়সী বাম-বাংলার মানুষের সাথে সংযোগ স্থাপন করার কাজটা খুব ভালোভাবে করতে পেরেছিল, সে প্রশংসা করতেই হবে।

আর আছে কংগ্রেস। সেটিও ruled out! কারণ কংগ্রেস কোন গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল নয়, একটি ছদ্ম-রাজতন্ত্র। এবং গান্ধীদের পারিবারিক দলে যোগ দেওয়ার কোন drive আমি feel করি নি। গান্ধীরা যদি সম্পূর্ণ পাকাপাকিভাবে এ দেশ এবং দেশের রাজনীতি থেকে বিদায় নেন এবং তার পরেও যদি কংগ্রেসের অস্তিত্ব থাকে, তবে কি হবে তা বলতে পারি না। তবে কংগ্রেসের socialist democracy এর নাম দিয়ে রাজতন্ত্র চালানোর ব্যবস্থাটি আমার না পসন্দ! 

ফলে বাকি রইল একটিই পার্টি, বিজেপি। এই পার্টিটি বহুলাংশেই আমার মনের মত। যদিও সর্বাংশে নয়। বিজেপির সমস্ত নীতি যে ব্যক্তিগতভাবে আমি সমর্থন করতে পারি, তা নয়। বরং বিজেপিতে অনেক কিছুই এমন আছে যা ব্যক্তিগতভাবে আমার পছন্দ নয়। কিন্তু অপছন্দের কথা প্রথমে না বলে বরং বলি কি কি কারণে বিজেপি আমার পছন্দ। যাই হোক self-introduction টি বড্ড বড় হয়ে গেল বলে আমাকে ক্ষমা করবেন। 

১.ভারতীয় জনতা পার্টি ভারতীয়ত্বকে uphold করে এবং ভারতীয়ত্বকে টপকে মানবতাবাদের কথা বলে না। ওঁদের এই non-hypocrit & grounded attitude টা আমার পছন্দ। যে ব্যক্তি নিজের মাটির সাথে connect করতে পারে না, সে বিশ্বপথের পথিক কি ভাবে হবে?

২. বিজেপি অর্থনৈতিক দক্ষিণপন্থায় বিশ্বাসী। আমিও তাই। আমি বিশ্বাস করি দক্ষিণপন্থাই আসলে সমস্ত মনুষ্যসমাজের উপকার করতে পারে। আমার বিজেপি'কে সমর্থন করার মূল এবং প্রায় একমাত্র কারণ হল আমি বিজেপির fiscal policy গুলিকে সমর্থন করি। প্রায় সম্পূর্ণতঃ সমর্থন করি। 

আমি মনে করি, বিজেপির fiscal policy গুলির proper implementation গোটা দেশকে দারিদ্র থেকে মুক্তি দিতে পারে। এবং এই কারণটিই মূল কারণ why I decided to choose BJP as my political line.

ফলে, এই বছরই মে মাসে আমার শ্বশুরবাড়ির পারিবারিক পরিচিতির সূত্রে আমি বিজেপির শ্রী সায়ন্তন বসুর সঙ্গে যোগাযোগ করি এবং join করি। একথা ঠিক যে আমি পার্টিতে সময় খুব বেশি দিতে পারি না। প্রায় যাই ই না পার্টি অফিসে। একটা উদাহরন দিলে বুঝতে পারবেন, গতকাল আমি বিজেপি'র রাজ্য অফিসে গিয়েছিলাম প্রায় এক মাস বাদে। আমি বিজেপির IT CONTENT TEAM এর member. কিন্তু আমি খুবই কম সময় দিতে পারি পার্টির জন্য। এই টিম এর অন্যান্য কয়েকজন মেম্বার হলেন সায়ন্তন বসু, দীপাঞ্জন গুহ, সুব্রত চ্যাটার্জী, কিশোর কর, ও বেশ কয়েকজন paid staff. বাস্তবে বেঙ্গল বিজেপির আই টি অ্যাক্টিভিটি বলতে একটা অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ, অফিসিয়াল  টুইটার হ্যান্ডেল, ওয়েবসাইট এবং কিছু internal WhatsApp group. এর প্রায় গোটা কাজটা staff রাই করেন, তবে subject to interaction & approval of the seniors. এছাড়া District গুলোতে বিজেপি'র আই টি' structure এখনও পর্যন্ত ঠিকঠাক গড়েই ওঠে নি। Paid staff রা ছাড়া প্রত্যেকেই volunteer এবং এখন এই মুহূর্তে বিজেপি আই টি টিমের কোন Convenor  নেই। In reality, BJP'র আই টি টিম এখনও developing  stage এ আছে। পার্টির বরং একটি মিডিয়া সেল আছে যেটি active. বাজারে অনেক নাম শুনতে পাওয়া যায় যে তারা নাকি বিজেপি'র আই টি টিমের সাথে যুক্ত। কিন্তু বাস্তবে বিজেপি আই টি'র সাথে তাদের আদৌ কোন সম্পর্ক আছে কি না তা আমার অন্ততঃ জানা নেই। 

তবে একথাও ঠিক, বেঙ্গল বিজেপি সোশ্যাল মিডিয়াকে যেভাবে explore করা উচিত, তার কণামাত্রও এখনও করে উঠতে পারে নি। গোটা সোশ্যাল নেটওয়ার্কের sub-set হিসেবে বিজেপি-affiliated বা pro-BJP নেটওয়ার্ককে এখনও establish তো দূর, identify ই করে উঠতে পারে নি। যেরকম structured ভাবে কাজ করা যায়, তার প্রায় কিছুই এখনও করাই হয় নি। এবং এটাও একটা কারণ যে বেশি সময় পার্টিকে devote করার উৎসাহও আমি নিজের ভিতর থেকে জোগাড় করে উঠতে পারি নি।

ফলে বিজেপি আই টি সেল বলে যে কদর্য, বিকট সব পোস্ট বাজারে বেরোয়, সেগুলো আমার মনে হয় বিজেপিকে sabotage করার জন্য এবং বিজেপির image নষ্ট করার জন্য রাজনৈতিক প্রতিপক্ষেরা করে। 

এই প্রসঙ্গে এ কথা বলে রাখা জরুরি যে বিজেপি'র যে কোন পোস্ট strict quality guideline pass করে বেরোয়। এ ব্যাপারে State leaders এবং Central BJP IT র একটা নিয়ন্ত্রণ State team এর উপর আছে। 

ফলে আমি এটুকু বলতে পারি যে আমার গত চার মাসের পলিটিক্যাল লাইফে আমার উপার্জন যদি কিছু হয়ে থাকে, তবে তা এই যে এই ফেসবুকে অনেক মধুর বাক্য আমি শুনেছি যে আমি নাকি বিজেপি'র IT cell এর  paid  member. এর চেয়ে মজাদার আর কিছু কোনদিন শুনিনি। এই কারণেই পেয়েছি প্রচুর ঘৃণা। অবশ্য তার চাইতেও অনেক অনেক বেশি পেয়েছি ভালোবাসা ও সমর্থন। এই প্রসঙ্গে বলি, দু'এক জন আমাকে জিজ্ঞেস করেছেন যে আমি যদি বিজেপি'র আই টি সেলের paid staff না-ই হই, then what is my compulsion to write in favour of BJP, তাদের উদ্দেশ্যে বলি, my compulsion is from within! I try in my way to justify the justifiable acts of BJP against unjustified negative & mis propaganda of the oppositions and their sycophant paid media. 

যাই হোক শুধু এটুকু বলে রাখি যে আমি আপাদমস্তক কলকাতার বাঙালী based at Kolkata যদিও কর্মসূত্রে ভারতবর্ষের বিভিন্ন শহরে যাতায়াত করেছি, কলকাতা ছাড়া সবচেয়ে বেশি থেকেছি বম্বেতে। That was like my second home. আমার বাপের বাড়ি, শ্বশুর বাড়ি এবং নিজের বাড়ি তিনটিই কলকাতাতে। তাছাড়াও আমার অনেক আত্মীয়স্বজন কলকাতায় থাকেন। I'm permanently settled here & strongly grounded. এছাড়াও আমার অনেক নিকট আত্মীয় ও বন্ধুরা ছড়িয়ে আছেন দিল্লি, মুম্বই, গুয়াহাটি, ব্যাঙ্গালোর, আমেরিকা, কানাডা, ইউ কে ইত্যাদি দেশ ও বিদেশের বিভিন্ন জায়গায়।

আশা করি অনেকেরই বেশ কিছু কৌতূহল নিবৃত্তি হল about BJP IT cell. হ্যাঁ আমি বিজেপি IT Content Team এর volunteer মেম্বার। আমি বলছি BJP IT cell নিয়ে কোন অপপ্রচারে কান দেবেন না। বহু মানুষ বিজেপিকে ভালোবেসে বহুকিছু পোস্ট করেন। তার মধ্যে অনেক পোস্টই aesthetically আদৌ appealing নয়। সে গুলিকে বিজেপি আই টি সেলের পোস্ট বলে ভুল করবেন না। 


আমার এই প্রোফাইল থেকে যা কিছু আমি পোস্ট করি, তা বিজেপি আই টি সেলের পোস্ট নয়, তা একান্তই আমার ব্যক্তিগত পোস্ট। I'm free to write anything here. BJP intervene করবে না। এবং আমার এই প্রোফাইল থেকে করা আমার ব্যক্তিগত পোস্ট বিজেপি সমর্থন করতেও পারে, না-ও করতে পারে। তার দায় সম্পূর্ণতঃই আমার। কিন্তু আমার পলিটিক্যাল অ্যাফিলিয়েশন বিজেপির প্রতি। সেই জন্য বিজেপির জন্য যখন যেটুকু লিখেছি, schedule follow করেই লিখেছি & that's the discipline of the party. এবং সেই post এর স্বত্ব ও কোন দায়িত্বও আমার নয়। That officially belongs to the party. 

আর একটি কথা আবারও বলতে চাই, opposition, হয়ত মূলতঃ কমিউনিস্টরা বিজেপি আই টি সেলের নামে এমন বহু কদর্য পোস্ট তৈরি করেন যেগুলি বিজেপির বদনাম করার জন্য রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।  

আর please kindly note যে আমার এই ফেসবুক প্রোফাইল থেকে আমি আমার ব্যক্তিগত মত প্রকাশ করি,তা অনেক সময়েই বিজেপির অফিসিয়াল মতের সাথে মিলে যেতেই পারে।

Comments

Popular posts from this blog

রথযাত্রা: কুমুদরঞ্জন মল্লিক

কোভিশিল্ড কাহিনী

নব্য কথামালা: শেয়াল ও সারসের গল্প

SSC চাকরি বাতিল: যোগ্য - অযোগ্য বিভাজন আদৌ সম্ভব?