Banning Yoga by Baptist Church: Ridiculous
A citizen of India is primarily an Indian citizen. Other identities of his / her are allied or auxiliary. This is the feeling of Nationalism which is essential for strong & rooted existence of a Nation.
The recent notification of the Baptist Church Council of Nagaland prohibiting practice of Yoga amongst Christian Nagas is, however, highlighting the Christian identity of the Nagas over & above their Indian identity. Christianity, here, is dominating over their National identity. Baptist Church Council has explicitly notified that since Yoga is deeply rooted in the religious philosophy of Hinduism, practice of Yoga by the Christians may influence their Christian mindset which should not be admissible by the Church.
I wonder how can we morally support this non-Indian spirit of the Baptist Church Council?
It's true that Yoga has deep-rooted connection with the ideology & religious philosophy of Hinduism. However, Yoga, in current time, is primarily a physical exercise schedule which is time-tested through thousands of years to be extremely beneficial for physical & mental health of all types of people. In fact, Yoga, these days, is much more a physical exercise regimen than Hindu ritualism. This is why, majority of those who regularly practice Yoga now-a-days, derive health benefits but fail to connect to its philosophical ecstasy. The spiritual realization of philosophical ecstasy through Yoga is not at all within the easy reach of all. Therefore, avoiding such a beneficial & healthy exercise regimen just out of apprehension that the Christians may get psychologically influenced by Hindu philosophy or the impact of Hindu ritualism through practice of Yoga may create a spiritual conflict in the Christian psyche of the Nagas, is just ridiculous. Nagas would unnecessarily be deprived of an excellent treatment regimen of various lifestyle disorders, if they have to stay away from Yoga out of fear of loosing Christianity & turning into Hindus. Depriving Nagas of such an excellent & traditional health exercises & treatment regimen which has a heritage of thousands of years, is simply doing injustice to their health.
It's true that the Constitution of India has allowed the right of free practice of religion & maintenance of religious affairs to every demographic domain as per Articles 25 & 26. However, at the same time, the Constitution kept these rights subject to public order, morality & health of its citizens as mentioned in the same Articles. Since the notification of the Baptist Church Council, may finally amount to compromising with the health of the Nagas, therefore, it won't be totally incorrect to say the said notification to be unconstitutional. More so, because the notification is also trying to hamper the personal liberty of the Nagas to choose Yoga as a medication-free health regimen. Hence such a notification may be litigated to be unconstitutional.
There's a high level of consciousness prevailing in India that our Constitution has allowed each one of us freedom to practice our religion & religious affairs. However, the consciousness that the Constitution has kept that right subject to public order, morality & health, is lacking. It should also be well known to all that the priority of freedom to practice religion is less than the priority of maintaining public order, morality & health as per our Constitution.
ভারতবর্ষের প্রতিটি নাগরিকের প্রাথমিক পরিচয় হওয়া উচিত এই যে সে আগে ভারতীয়। নাগাল্যান্ডে ক্রীশ্চানদের উপর যোগাভ্যাস না করার জন্য যে নির্দেশিকা জারি হয়েছে, তা অবশ্য ক্রীশ্চানিটির অভারতীয় সত্তাকেই হাইলাইট করছে। ব্যাপটিস্ট চার্চ কাউন্সিলের নির্দেশিকার বয়ান থেকেই স্পষ্ট হয় যে তাঁরা যোগের হিন্দু আধ্যাত্মিকতা যাতে কোনোভাবেই ক্রীশ্চান মানসিকতার উপর প্রভাব বিস্তার করতে না পারে, তার জন্য নাগা ক্রীশ্চানদের মধ্যে যোগাভ্যাস বন্ধ করার ফরমান জারি করেছেন। ব্যাপটিস্ট চার্চের এই অভারতীয়ত্বের স্পিরিটকে আমরা নৈতিক সমর্থন জানাবো কিভাবে?
একথা ঠিকই যে যোগ-এর সঙ্গে হিন্দুধর্মের আধ্যাত্মিকতার নিবিড় সংযোগ আছে। কিন্তু তার চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ কথা হল, সাধারণ জনগণের জন্য যোগ একটি অতি উৎকৃষ্ট মানের শরীরচর্চা যা মানুষমাত্রেরই শরীর ও মনের স্বাস্থ্যের সুদূরপ্রসারী যত্ন নেয় অথচ বেশিরভাগ মানুষই, যাঁরা নিয়মিত যোগ অভ্যাস করেন, তাঁরা তা থেকে স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে পারলেও যোগের আধ্যাত্মিকতার সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে পেরে ওঠেন না। অর্থাৎ যোগের হিন্দু-অধ্যাত্মযোগ অত সহজসাধ্য বিষয় নয় যে সেই অধ্যাত্মপ্রভাবের ভয়ে এবং ক্রীশ্চান মনে তার প্রভাব এড়িয়ে যাওয়ার জন্য যোগের মত জনস্বাস্থ্য-অনুকূল একটি ব্যায়ামবিধির অভ্যাসের বিরুদ্ধে নির্দেশিকা জারি করতে হবে। যোগাভ্যাস হিন্দুত্বের দার্শনিকতায় ঋদ্ধ বটেই, কিন্তু একই সঙ্গে তা অতি প্রাচীন ভারতীয় স্বাস্থ্যরক্ষা ও চিকিৎসাবিধিও।
এবং ভারতীয় সংবিধান যেমন প্রতি ধর্মীয় গোষ্ঠীর নিজস্ব ধর্মীয় স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি দিয়েছে, ঠিক সেইভাবেই তারও আগে অগ্রাধিকার দিয়েছে পাবলিক অর্ডার, মরালিটি এবং হেল্থকে। সেই দৃষ্টিভঙ্গী থেকে দেখলে জনস্বাস্থ্যকে অগ্রাধিকার দিয়ে যোগাভ্যাসের উপর এই নিষেধাজ্ঞাকে সংবিধানানুগ নয় বলেও ব্যাখ্যা করা চলে। উপরন্তু এই নির্দেশিকা নাগাদের পারসোনাল লিবার্টিকে খর্ব করছে যাতে তারা যোগের মত একটা ওষুধবিহীন স্বাস্থ্যবিধিকে তাদের জীবনে বেছে নিতে পারবে না। সেই দৃষ্টিকোণ থেকেও এই নির্দেশিকা অবশ্যই সাংবিধানিক বিতর্ক তৈরি করতে পারে।
ভারতের সংবিধান সমস্ত ধর্মীয় জনজাতিকে যার যার ধর্মপালনের পূর্ণ অধিকার দিয়েছে, একথা সবাই জানে। কিন্তু সংবিধান অনুযায়ী ধর্মপালনের অধিকার যে সাবজেক্ট টু পাবলিক অর্ডার, মরালিটি ও হেল্থ, সে বিষয়েও যথেষ্ট সচেতনতার প্রয়োজন আছে।
The recent notification of the Baptist Church Council of Nagaland prohibiting practice of Yoga amongst Christian Nagas is, however, highlighting the Christian identity of the Nagas over & above their Indian identity. Christianity, here, is dominating over their National identity. Baptist Church Council has explicitly notified that since Yoga is deeply rooted in the religious philosophy of Hinduism, practice of Yoga by the Christians may influence their Christian mindset which should not be admissible by the Church.
I wonder how can we morally support this non-Indian spirit of the Baptist Church Council?
It's true that Yoga has deep-rooted connection with the ideology & religious philosophy of Hinduism. However, Yoga, in current time, is primarily a physical exercise schedule which is time-tested through thousands of years to be extremely beneficial for physical & mental health of all types of people. In fact, Yoga, these days, is much more a physical exercise regimen than Hindu ritualism. This is why, majority of those who regularly practice Yoga now-a-days, derive health benefits but fail to connect to its philosophical ecstasy. The spiritual realization of philosophical ecstasy through Yoga is not at all within the easy reach of all. Therefore, avoiding such a beneficial & healthy exercise regimen just out of apprehension that the Christians may get psychologically influenced by Hindu philosophy or the impact of Hindu ritualism through practice of Yoga may create a spiritual conflict in the Christian psyche of the Nagas, is just ridiculous. Nagas would unnecessarily be deprived of an excellent treatment regimen of various lifestyle disorders, if they have to stay away from Yoga out of fear of loosing Christianity & turning into Hindus. Depriving Nagas of such an excellent & traditional health exercises & treatment regimen which has a heritage of thousands of years, is simply doing injustice to their health.
It's true that the Constitution of India has allowed the right of free practice of religion & maintenance of religious affairs to every demographic domain as per Articles 25 & 26. However, at the same time, the Constitution kept these rights subject to public order, morality & health of its citizens as mentioned in the same Articles. Since the notification of the Baptist Church Council, may finally amount to compromising with the health of the Nagas, therefore, it won't be totally incorrect to say the said notification to be unconstitutional. More so, because the notification is also trying to hamper the personal liberty of the Nagas to choose Yoga as a medication-free health regimen. Hence such a notification may be litigated to be unconstitutional.
There's a high level of consciousness prevailing in India that our Constitution has allowed each one of us freedom to practice our religion & religious affairs. However, the consciousness that the Constitution has kept that right subject to public order, morality & health, is lacking. It should also be well known to all that the priority of freedom to practice religion is less than the priority of maintaining public order, morality & health as per our Constitution.
ভারতবর্ষের প্রতিটি নাগরিকের প্রাথমিক পরিচয় হওয়া উচিত এই যে সে আগে ভারতীয়। নাগাল্যান্ডে ক্রীশ্চানদের উপর যোগাভ্যাস না করার জন্য যে নির্দেশিকা জারি হয়েছে, তা অবশ্য ক্রীশ্চানিটির অভারতীয় সত্তাকেই হাইলাইট করছে। ব্যাপটিস্ট চার্চ কাউন্সিলের নির্দেশিকার বয়ান থেকেই স্পষ্ট হয় যে তাঁরা যোগের হিন্দু আধ্যাত্মিকতা যাতে কোনোভাবেই ক্রীশ্চান মানসিকতার উপর প্রভাব বিস্তার করতে না পারে, তার জন্য নাগা ক্রীশ্চানদের মধ্যে যোগাভ্যাস বন্ধ করার ফরমান জারি করেছেন। ব্যাপটিস্ট চার্চের এই অভারতীয়ত্বের স্পিরিটকে আমরা নৈতিক সমর্থন জানাবো কিভাবে?
একথা ঠিকই যে যোগ-এর সঙ্গে হিন্দুধর্মের আধ্যাত্মিকতার নিবিড় সংযোগ আছে। কিন্তু তার চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ কথা হল, সাধারণ জনগণের জন্য যোগ একটি অতি উৎকৃষ্ট মানের শরীরচর্চা যা মানুষমাত্রেরই শরীর ও মনের স্বাস্থ্যের সুদূরপ্রসারী যত্ন নেয় অথচ বেশিরভাগ মানুষই, যাঁরা নিয়মিত যোগ অভ্যাস করেন, তাঁরা তা থেকে স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে পারলেও যোগের আধ্যাত্মিকতার সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে পেরে ওঠেন না। অর্থাৎ যোগের হিন্দু-অধ্যাত্মযোগ অত সহজসাধ্য বিষয় নয় যে সেই অধ্যাত্মপ্রভাবের ভয়ে এবং ক্রীশ্চান মনে তার প্রভাব এড়িয়ে যাওয়ার জন্য যোগের মত জনস্বাস্থ্য-অনুকূল একটি ব্যায়ামবিধির অভ্যাসের বিরুদ্ধে নির্দেশিকা জারি করতে হবে। যোগাভ্যাস হিন্দুত্বের দার্শনিকতায় ঋদ্ধ বটেই, কিন্তু একই সঙ্গে তা অতি প্রাচীন ভারতীয় স্বাস্থ্যরক্ষা ও চিকিৎসাবিধিও।
এবং ভারতীয় সংবিধান যেমন প্রতি ধর্মীয় গোষ্ঠীর নিজস্ব ধর্মীয় স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি দিয়েছে, ঠিক সেইভাবেই তারও আগে অগ্রাধিকার দিয়েছে পাবলিক অর্ডার, মরালিটি এবং হেল্থকে। সেই দৃষ্টিভঙ্গী থেকে দেখলে জনস্বাস্থ্যকে অগ্রাধিকার দিয়ে যোগাভ্যাসের উপর এই নিষেধাজ্ঞাকে সংবিধানানুগ নয় বলেও ব্যাখ্যা করা চলে। উপরন্তু এই নির্দেশিকা নাগাদের পারসোনাল লিবার্টিকে খর্ব করছে যাতে তারা যোগের মত একটা ওষুধবিহীন স্বাস্থ্যবিধিকে তাদের জীবনে বেছে নিতে পারবে না। সেই দৃষ্টিকোণ থেকেও এই নির্দেশিকা অবশ্যই সাংবিধানিক বিতর্ক তৈরি করতে পারে।
ভারতের সংবিধান সমস্ত ধর্মীয় জনজাতিকে যার যার ধর্মপালনের পূর্ণ অধিকার দিয়েছে, একথা সবাই জানে। কিন্তু সংবিধান অনুযায়ী ধর্মপালনের অধিকার যে সাবজেক্ট টু পাবলিক অর্ডার, মরালিটি ও হেল্থ, সে বিষয়েও যথেষ্ট সচেতনতার প্রয়োজন আছে।
Comments
Post a Comment