No 'Women's Day' but a gender-free World!

By

May I dream of a gender-free world where all men, women, eunuchs, transgenders are addressed with equal weightage put to all their respective merits & demerits? May I expect to live in a world where all men & women are equal in all respects but not identical? May I imagine a world where men & women complement each other & all realize by heart that both together make a complete human-being?

May I foresee a future global society where the husband is the অর্ধাঙ্গ of the wife & the wife, the অর্ধাঙ্গিনী of the husband?

May I dare to say that I am both a feminist & a masculinist but not a chauvinist?

May I also claim to occupy a world where men would not dare to dominate women by mere muscle power? May I dream too that in my world, women would not get an opportunity to misuse their feminine traits to cast a purposive spell on men? May I expand my horizon upto the limit where all would address nature & eternity as woman-power, the 'Adi Shakti'?

May I await living in a world where LOVE n' PASSION between each couple be there in permanence & the whole globe be made predominantly of love, respect & affection for each other?

May I extend my dream to achieve a world where the complete set of human population would be compatible with each other in spite of existing opinion & ideological differences between them?

May I travel the path of cosmogenesis again & again till that goal is reached?

In short, may I reach a world where there's no need of celebrating a Women's Day?

Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog

রথযাত্রা: কুমুদরঞ্জন মল্লিক

By
আজকের দিনে কুমুদরঞ্জন মল্লিকের "রথযাত্রা" কবিতাটি সকলের পাঠ্য। এ-ই প্রকৃত জগন্নাথ-বন্দনা এবং এ-ই জগন্নাথের প্রকৃত রূপ, যিনি জাতপাতের ঊর্ধ্বে। আজকের দিনে ভগবান নিজে আসেন ভক্ত-দর্শনে। যাঁরা জাতপাতের দোষ ধরে হিন্দুত্বকে গালাগালি দিয়ে থাকেন, তাঁরা হয় জানেন না, নয়ত জেনেও স্বীকার করতে চান না যে হিন্দুত্বের প্রকৃত স্বরূপ আদতে এ-ই। প্রকৃত হিন্দুত্ব এই কবিতায় বর্ণিত হয়েছে। একদা কবিতাটি পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের 'কবিতা সংকলন' গ্রন্থে সংকলিত ছিল এবং ক্লাস নাইনের পাঠ্য ছিল। আজকাল এসব কবিতা আর পড়ানো হয় না এবং ইন্টারনেটেও সহজে খুঁজে পাওয়া যায় না। বাংলা ভাষার স্বত্ব চলে গিয়েছে ইসলামিক বাংলাদেশের হাতে অথচ বাংলা সাহিত্যের ঐতিহ্যের উত্তরাধিকারী আদতে হিন্দু বাঙালী। এই কবিতাটি কবির 'উজানি' কাব্যগ্রন্থে 'চণ্ডালী' নামে প্রকাশিত। রথযাত্রা কুমুদরঞ্জন মল্লিক বৃদ্ধ খঞ্জ চণ্ডালী এক শ্রীমুখ দেখিতে রথে একাকিনী যায়, চলে ধীরি ধীরি মেদিনীপুরের পথে। দিবসে যে শুধু হাঁটে এক ক্রোশ, তাহার একি গো দায়, গৃহ হতে দূরে একশত ক্রোশ পুরীধাম যেতে চায়। দলে দলে চলে পুরীর ...
Read more

কোভিশিল্ড কাহিনী

By
কোভিডের মত একখানি বৈশ্বিক মহামারী চীনে বাপরা পৃথিবীকে উপহার দেওয়া সত্ত্বেও সেই প্যাণ্ডেমিকে ভারতবর্ষকে শ্মশান বানিয়ে ছাড়ার পরিকল্পনা সফল না হওয়ার দুঃখ বৈশ্বিক বামপন্থী লবি ভুলতে পারে নি। এতবড় সুযোগ ছিল যে সুযোগকে কাজে লাগাতে পারলে মোদীকে মাস মার্ডারার প্রুভ করে দেওয়া যেত। কিন্তু তা তো হলই না, উল্টে ভারতবর্ষ সম্পূর্ণ নিজস্ব ভ্যাকসিন বানিয়ে গোটা পৃথিবীর ১০০টি’র বেশি দেশকে তা পাঠিয়ে বৈশ্বিক মহামারীর হাত থেকে কেবলমাত্র নিজেকে নয়, অন্যান্য আরও বহু দেশকেও জীবনের মূলস্রোতের কনভেয়ার বেল্টের উপর তুলে দিল। এ আফশোস বুঝি বামপন্থীদের যাওয়ার নয়।  ভারতবর্ষকে একখানি তৃতীয় বিশ্বের বাজার বানিয়ে রাখার শপথই বুঝি বা নিয়েছিলেন জওহরলাল নেহরু। ভ্যাকসিন বানাবে প্রথম বিশ্ব অর্থাৎ কি না আমেরিকা, ইউরোপ আর ভারত হবে তার বাজার। সেই বাজারে যে জিনিস যে মূল্যে দিতে চাইবেন পশ্চিমী ধনকুবেররা, ভারতবর্ষকে সেই জিনিস নিতে বাধ্য হতে হবে সেই দামে, এমনই বুঝি বা ছিল বিশ্বরাজনীতির সেই অলিখিত শর্ত। তাতে যারা বাঁচতে পারবে বাঁচবে, আর যারা পারবে না তারা মরবে। কংগ্রেস ও তাদের সহযোগী বামপন্থীদের ইতিহাস ভারতের মানুষকে...
Read more

SSC চাকরি বাতিল: যোগ্য - অযোগ্য বিভাজন আদৌ সম্ভব?

By
পরীক্ষা হল 2016'য়, চাকরি হল 2018'য় আর 2019'এ SSC নষ্ট করে দিল সমস্ত উত্তরপত্র i.e. OMR শিট। আইনের প্রভিশন অনুযায়ী এইভাবে সরকারি রেকর্ড ডেসট্রয় করতে হলে তার কপি রেখে ডেসট্রয় করার কথা, তাও আবার সে বিষয়ে কোনো লিটিগেশন না থাকলে তবে। কিন্তু এইসব আইনি নিয়মকে কাঁচকলা দেখিয়ে SSC শুধু OMR শিট ডেসট্রয় করল তাই নয়, কোনো scanned কপি পর্যন্ত রাখল না। গোটা 23 লক্ষ পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা সংক্রান্ত তথ্য তাই চলে গেল ভোগের বাড়ি। পরীক্ষা দিয়েছিল 23 লক্ষ চাকরিপ্রার্থী ক্যাণ্ডিডেট। তাদের মধ্যে চাকরি পেল 25000 জন। ধরা যাক্ এর মধ্যে 5000 জন পেয়েছে grossly বেআইনি পদ্ধতিতে (অর্থাৎ যাদের জন্য সুপারনিউমেরারি পদ সৃষ্টি করতে চেয়েছিল মন্ত্রীসভা) আর বাকি 20,000 পেয়েছে তথাকথিত আইনি পদ্ধতিতে। অর্থাৎ পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় নি 22 লক্ষ 75 হাজার চাকরিপ্রার্থী। এবার আসা যাক পরবর্তী ধাপে। SSC যে তথাকথিত 'মেরিট লিস্ট' প্রকাশ করেছিল তাতে চাকরিপ্রার্থী ক্যাণ্ডিডেটদের নাম থাকলেও প্রাপ্ত নম্বরের উল্লেখ ছিল না। অর্থাৎ এই লিস্ট আদৌ মেরিট লিস্ট কি না তা বোঝার কোনো উপায় সাধারণ মানুষের নেই। তাহলে ক...
Read more

নব্য কথামালা: শেয়াল ও সারসের গল্প

By
কথামালার ঐ গল্পটি মনে আছে? সেই সারস আর শেয়ালের বন্ধুত্বের গল্পটা? দুষ্ট, ধূর্ত শেয়াল সারসকে অপমান করার জন্য বাড়িতে নিমন্ত্রণ করে চ্যাপটা থালায় খাদ্য পরিবেশন করেছিল। ঠিক যেমন থালায় খেতে শেয়ালের সুবিধা হয় আর কি! সারস তার লম্বা ঠোঁট দিয়ে চ্যাটালো থালা থেকে কিছুই গ্রহন করতে পারে না। কিন্তু অপমান হজম করে নেয় এবং শেয়ালের কাছে তার আয়োজনের ভূয়সী প্রশংসা করে ও শেয়ালকে একদিন তার বাড়িতে পাল্টা নিমন্ত্রণ করে ফিরে আসে। এবার শেয়াল যেদিন সারসের বাড়িতে এসে হাজির হয়, সেদিন সারস কলসীর মধ্যে খাদ্য পরিবেশন করে। তার নিজের তাতেই সুবিধা এবং সারস কলসীর মধ্যে লম্বা ঠোঁট ঢুকিয়ে খাবার আদ্যন্ত উপভোগ করে কিন্তু শেয়াল কিছুই খেতে পারে না কারণ কলসীতে শেয়ালের মুখই ঢোকে না। কিন্তু এবার পাল্টা কিল খেয়ে কিল হজম করা ছাড়া শেয়ালের কিছু করার থাকে না। শেয়ালকেও কিছু না খেয়েই নিজের সম্মানরক্ষার্থে সারসের আপ্যায়নের প্রশংসা করতে হয়। মনে পড়ছে? গল্পের নীতিকথাটি ছিল, শঠে শাঠ্যং সমাচরেৎ। বর্তমান ভারতবর্ষে শেয়ালের মত শঠের সংখ্যা নেহাৎ কম নয়, যারা স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে সৎ জনসাধারণরূপী সারসের সঙ্গে শঠতা করেছে এবং যেখানে সুযোগ পাচ্ছে,...
Read more