কম্যুনিস্ট 'বাংলাপক্ষ': নতুন মোড়কে পুরোনো প্ল্যান/হিন্দুফোবিক হিন্দু বাঙালী: নতুন বোতলে পুরোনো মদ
গত পরশুদিন থেকে সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তীর একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরছে যাতে সুজনবাবু বলেছেন, যে বাংলা এক সময় শ্রেষ্ঠ ছিল সেই বাংলাকে ভাগ করে নাকি দুর্বল করেছিলেন শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। সুজন চক্রবর্তীর এ হেন বক্তব্য CPM এর বরাবরের standpoint. বস্তুতঃ আমরা জানি যে দ্বিজাতি তত্ত্বকে মান্যতা দিয়ে কম্যুনিস্ট পার্টি যখন পাকিস্তান গঠনের পক্ষে সওয়াল করেছিল, যখন বলেছিল পাকিস্তানের দাবী না মানলে ভারত স্বাধীন হবে না, তখন কম্যুনিস্ট পার্টি চেয়েছিল যে জিন্নাহর অতি সাধের কলকাতাসহ গোটা অবিভক্ত বঙ্গপ্রদেশই পাকিস্তানে যাক্। অর্থাৎ পরোক্ষে সুজনবাবুর predecessor রা চেয়েছিলেন হিন্দু বাঙালী হয় মরুক, নয় মুসলমান হোক। কিন্তু শ্যামাপ্রসাদ তাদের সেই পরিকল্পনায় তখনকার মত জল ঢেলে দিয়েছিলেন। সেইজন্যই SPM এর ওপর এত রাগ কম্যুনিস্টদের।
বস্তুতঃ সুজন চক্রবর্তী যেভাবে বাংলা ভাগের বিরুদ্ধে মানুষকে mislead করেছেন, সেইভাবে দুই বাংলা এক করার ধ্বনি তুলে বাঙালী আবেগে সুড়সুড়ি দেওয়ার কাজ কম্যুনিস্টরা আগাগোড়াই করে এসেছে। অবিভক্ত বঙ্গপ্রদেশকে ইসলামিক বানানোর পরিকল্পনা নেহরু ও কম্যুনিস্টদের অর্কেস্ট্রেটেড অরিজিনাল প্ল্যান। সেই ধূর্ত পরিকল্পনার রূপায়ণের প্রচেষ্টাকে আরও শক্তিশালী ও extend করার জন্য কম্যুনিস্ট ভাবধারা থেকেই জন্ম নিয়েছে 'বাংলাপক্ষ' নামক অর্গানাইজেশনটি যারা দুই বাংলার এক হওয়া এবং হিন্দু ও মুসলমান বাঙালীর অবিচ্ছিন্ন আইডেন্টিটির পক্ষে ক্রমাগত সওয়াল করে যাচ্ছে। ১৯৪৭ এ কম্যুনিস্টদের অসমাপ্ত কাজ অর্থাৎ 'দুই বাংলাকে এক করে' হিন্দু বাঙালীকে নিঃশেষ করার প্রকল্পকে অরাজনৈতিক আবরণ দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা অবিরাম করে যাচ্ছে তারা। 'বাংলাপক্ষ'র প্রতিষ্ঠাতা বর্তমানে তৃণমূলের মুখপাত্র হলেও অরিজিনালি বামপন্থী।
এদেরই একটি FB গ্রুপে ('দি বেঙ্গলি ন্যাশনালিস্ট') একটি পোস্ট দিয়েছিলাম আমি। পোস্টের মূল প্রতিপাদ্য ছিল আসাম NRC তে বাদ পড়া মানুষদের ৯০% ই হিন্দু বাঙালী। বদরুদ্দীন আজমল বেশিরভাগ মুসলমান বাঙালীকে NRC Final List এ ঢোকানোর জন্য এমনকি PFI এর সাহায্য নিতেও পিছপা হলেন না, কিন্তু বাদ পড়ল হিন্দু বাঙালীরা। তাদের জন্য আজমল কোনো চেষ্টা করলেন না। এ থেকেই প্রমাণিত হয় যে বাঙালীর একীভূত সত্তা বলে কিছু হতে পারে না। তাই বাঙালীর হিন্দু-মুসলমান হয় না বলে যে hypothesis টা এই বাঙালীবাদীরা প্রচার করতে চাইছে তা ভুল এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। বাঙালীর হিন্দু-মুসলমান হয় এবং অবশ্যই হয়। এই ছিল আমার পোস্টের মূল প্রতিপাদ্য। নীচের ফোটো অ্যালবাম লিঙ্কে দেব আমার সেই পোস্টের স্ক্রিনশট এবং তার সঙ্গে দেব সেই পোস্টের পরিপ্রেক্ষিতে বাঙালীবাদীদের গ্রুপে কি ধরনের মন্তব্য এসেছিল সেগুলোরও স্ক্রিনশট। সেগুলি থেকেই হয়ত কিছুটা আন্দাজ করা যাবে এই তথাকথিত বাঙালীবাদীরা আদতে কে বা কারা। এদের গালিগালাজের ভাষা ও স্টাইল অবিকল কম্যুনিস্ট স্টাইল।
Subhrojyoti Ghosh বলে একজন তো সরাসরি বলেই ফেললেন যে বোরখাবৃত হয়ে থাকতেও আমার কোনো আপত্তিই থাকা উচিত নয়। করেছেন কদর্য ইঙ্গিতও। অর্থাৎ নোংরা ভাষায় সরাসরি হিন্দু বাঙালীর ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হওয়ার পক্ষে সওয়াল করলেন এই Subhrojyoti Ghosh. হয় সচেতনভাবে, কিংবা অসচেতনভাবে। কিন্তু যদি অসচেতনভাবেও তা করে থাকেন, তাহলেও সন্দেহ করার যথেষ্ট অবকাশ আছে যে বৃহত্তর বাঙালী আইডেন্টিটি ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার প্রচার এবং হিন্দি-সাম্রাজ্যবাদবিরোধী প্রচারের পর্দার আড়ালে লুকিয়ে আছে এদের একটি বৃহত্তর আপাত-গোপন অ্যাজেন্ডা, যা হয়ত অসাবধানতাবশতঃ Subhrojyoti Ghosh এর কমেন্টে বেরিয়ে পড়েছে। অনেকে যদিও বলেছেন এই Subhrojyoti Ghosh নাকি একটি ফেক আইডি। কিন্তু তাতে কি? মন্তব্যটি তো কোনো এক বাঙালীবাদীরই!
Soumen Sen বলে আর এক ব্যক্তি হুমকি দিয়েছেন যে আমাকে পাবলিকলি 'expose' করতে উনি নাকি যতদূর যেতে হয় ততদূর পর্যন্তই যাবেন। অর্থাৎ পাবলিকলি হ্যারাস করার হুমকি দিলেন কি?
প্রশ্ন হল, ওই গ্রুপে আমার একটি পোস্টে একটি সহজ ও অ্যাপারেন্ট পর্যবেক্ষণকে তুলে ধরার পর সেই পর্যবেক্ষণকে সহজে নিতে না পেরে ওঁরা যখন এতখানি প্রতিক্রিয়াশীল হয়েছেন, তখন কি ধরে নেওয়া ভুল হবে যে ওঁদের hidden agendaর hot button এ আমার হাত পড়েছে বলেই ওঁরা এতখানি প্রতিক্রিয়াশীল হয়েছেন? এবং এত গালি দিয়েও যে ওঁরা ক্ষান্ত হয়েছেন তা কিন্তু নয়, তার পর 'দি বেঙ্গলি ন্যাশনালিস্ট' গ্রুপ থেকে আমাকে ব্লকও করেছেন। প্রশ্ন হল, কেন? কিসের এত ভয়? গণতন্ত্রে 'নানা মুনির নানা মত' তো থাকতেই পারে। তাই নয় কি?
এখানেই শেষ নয়। বহু জাতীয়তাবাদী গ্রুপে আছেন এবং আমার বন্ধু তালিকায়ও আছেন এমন একজন ব্যক্তিও ঐ গ্রুপের ঐ অ্যাবিউসিভ থ্রেডে গিয়ে আমার বিরুদ্ধেই আক্রমণ শানিয়েছেন এই বলে যে মোদী যদি বলেন যে সূর্য পশ্চিম দিকে ওঠে, তাহলেও নাকি আমি মোদীকেই সমর্থন করব। সেই স্ক্রিনশটও দিচ্ছি।
চোখ কান খোলার সময় এসেছে। শুধু CPM নয়, আসাম NRC নিয়ে এই বিকট ও ভয়াবহ ডামাডোলের বাজারে মানুষের নিরাপত্তাহীনতার অনুভূতিজনিত ক্রোধকে মূলধন করে "দুই বাংলা এক হোক" ধ্বনি তুলে হিন্দু বাঙালীর অস্তিত্ব বিলোপের চেষ্টা এখন আবার অনেকেই করবে ও করছে। অনেকেই তাতে ধুয়োও দিচ্ছে। শ্যামাপ্রসাদ যা ঠেকাতে পেরেছিলেন, আমাদেরও তা পারতেই হবে। এ হল হিন্দু বাঙালীর দেশ, রাজ্য, ভাষা, ধর্ম ও সংস্কৃতি রক্ষার প্রশ্ন। আক্রমণ যদি দুই তরফ থেকেও আসে, ঠেকাতে হবে আমাদেরকেই।
নীচের ফোটো অ্যালবাম লিঙ্কে স্ক্রিনশটগুলো ছাড়াও পাবেন গ্রেট ক্যালকাটা কিলিং ও নোয়াখালী ম্যাসাকারের সেই সময়ের খবর। ‘দ্য স্টেটসম্যান' ও ‘যুগান্তর’এর নিউজশট। এবং আরও কিছু ছবি যা বঙ্গে মুসলমান অ্যাগ্রেসনের পুরোনো খবর সম্বন্ধে সচেতনতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
https://photos.app.goo.gl/xEekFyGFwDKH1WSg9
বস্তুতঃ সুজন চক্রবর্তী যেভাবে বাংলা ভাগের বিরুদ্ধে মানুষকে mislead করেছেন, সেইভাবে দুই বাংলা এক করার ধ্বনি তুলে বাঙালী আবেগে সুড়সুড়ি দেওয়ার কাজ কম্যুনিস্টরা আগাগোড়াই করে এসেছে। অবিভক্ত বঙ্গপ্রদেশকে ইসলামিক বানানোর পরিকল্পনা নেহরু ও কম্যুনিস্টদের অর্কেস্ট্রেটেড অরিজিনাল প্ল্যান। সেই ধূর্ত পরিকল্পনার রূপায়ণের প্রচেষ্টাকে আরও শক্তিশালী ও extend করার জন্য কম্যুনিস্ট ভাবধারা থেকেই জন্ম নিয়েছে 'বাংলাপক্ষ' নামক অর্গানাইজেশনটি যারা দুই বাংলার এক হওয়া এবং হিন্দু ও মুসলমান বাঙালীর অবিচ্ছিন্ন আইডেন্টিটির পক্ষে ক্রমাগত সওয়াল করে যাচ্ছে। ১৯৪৭ এ কম্যুনিস্টদের অসমাপ্ত কাজ অর্থাৎ 'দুই বাংলাকে এক করে' হিন্দু বাঙালীকে নিঃশেষ করার প্রকল্পকে অরাজনৈতিক আবরণ দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা অবিরাম করে যাচ্ছে তারা। 'বাংলাপক্ষ'র প্রতিষ্ঠাতা বর্তমানে তৃণমূলের মুখপাত্র হলেও অরিজিনালি বামপন্থী।
এদেরই একটি FB গ্রুপে ('দি বেঙ্গলি ন্যাশনালিস্ট') একটি পোস্ট দিয়েছিলাম আমি। পোস্টের মূল প্রতিপাদ্য ছিল আসাম NRC তে বাদ পড়া মানুষদের ৯০% ই হিন্দু বাঙালী। বদরুদ্দীন আজমল বেশিরভাগ মুসলমান বাঙালীকে NRC Final List এ ঢোকানোর জন্য এমনকি PFI এর সাহায্য নিতেও পিছপা হলেন না, কিন্তু বাদ পড়ল হিন্দু বাঙালীরা। তাদের জন্য আজমল কোনো চেষ্টা করলেন না। এ থেকেই প্রমাণিত হয় যে বাঙালীর একীভূত সত্তা বলে কিছু হতে পারে না। তাই বাঙালীর হিন্দু-মুসলমান হয় না বলে যে hypothesis টা এই বাঙালীবাদীরা প্রচার করতে চাইছে তা ভুল এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। বাঙালীর হিন্দু-মুসলমান হয় এবং অবশ্যই হয়। এই ছিল আমার পোস্টের মূল প্রতিপাদ্য। নীচের ফোটো অ্যালবাম লিঙ্কে দেব আমার সেই পোস্টের স্ক্রিনশট এবং তার সঙ্গে দেব সেই পোস্টের পরিপ্রেক্ষিতে বাঙালীবাদীদের গ্রুপে কি ধরনের মন্তব্য এসেছিল সেগুলোরও স্ক্রিনশট। সেগুলি থেকেই হয়ত কিছুটা আন্দাজ করা যাবে এই তথাকথিত বাঙালীবাদীরা আদতে কে বা কারা। এদের গালিগালাজের ভাষা ও স্টাইল অবিকল কম্যুনিস্ট স্টাইল।
Subhrojyoti Ghosh বলে একজন তো সরাসরি বলেই ফেললেন যে বোরখাবৃত হয়ে থাকতেও আমার কোনো আপত্তিই থাকা উচিত নয়। করেছেন কদর্য ইঙ্গিতও। অর্থাৎ নোংরা ভাষায় সরাসরি হিন্দু বাঙালীর ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হওয়ার পক্ষে সওয়াল করলেন এই Subhrojyoti Ghosh. হয় সচেতনভাবে, কিংবা অসচেতনভাবে। কিন্তু যদি অসচেতনভাবেও তা করে থাকেন, তাহলেও সন্দেহ করার যথেষ্ট অবকাশ আছে যে বৃহত্তর বাঙালী আইডেন্টিটি ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার প্রচার এবং হিন্দি-সাম্রাজ্যবাদবিরোধী প্রচারের পর্দার আড়ালে লুকিয়ে আছে এদের একটি বৃহত্তর আপাত-গোপন অ্যাজেন্ডা, যা হয়ত অসাবধানতাবশতঃ Subhrojyoti Ghosh এর কমেন্টে বেরিয়ে পড়েছে। অনেকে যদিও বলেছেন এই Subhrojyoti Ghosh নাকি একটি ফেক আইডি। কিন্তু তাতে কি? মন্তব্যটি তো কোনো এক বাঙালীবাদীরই!
Soumen Sen বলে আর এক ব্যক্তি হুমকি দিয়েছেন যে আমাকে পাবলিকলি 'expose' করতে উনি নাকি যতদূর যেতে হয় ততদূর পর্যন্তই যাবেন। অর্থাৎ পাবলিকলি হ্যারাস করার হুমকি দিলেন কি?
প্রশ্ন হল, ওই গ্রুপে আমার একটি পোস্টে একটি সহজ ও অ্যাপারেন্ট পর্যবেক্ষণকে তুলে ধরার পর সেই পর্যবেক্ষণকে সহজে নিতে না পেরে ওঁরা যখন এতখানি প্রতিক্রিয়াশীল হয়েছেন, তখন কি ধরে নেওয়া ভুল হবে যে ওঁদের hidden agendaর hot button এ আমার হাত পড়েছে বলেই ওঁরা এতখানি প্রতিক্রিয়াশীল হয়েছেন? এবং এত গালি দিয়েও যে ওঁরা ক্ষান্ত হয়েছেন তা কিন্তু নয়, তার পর 'দি বেঙ্গলি ন্যাশনালিস্ট' গ্রুপ থেকে আমাকে ব্লকও করেছেন। প্রশ্ন হল, কেন? কিসের এত ভয়? গণতন্ত্রে 'নানা মুনির নানা মত' তো থাকতেই পারে। তাই নয় কি?
এখানেই শেষ নয়। বহু জাতীয়তাবাদী গ্রুপে আছেন এবং আমার বন্ধু তালিকায়ও আছেন এমন একজন ব্যক্তিও ঐ গ্রুপের ঐ অ্যাবিউসিভ থ্রেডে গিয়ে আমার বিরুদ্ধেই আক্রমণ শানিয়েছেন এই বলে যে মোদী যদি বলেন যে সূর্য পশ্চিম দিকে ওঠে, তাহলেও নাকি আমি মোদীকেই সমর্থন করব। সেই স্ক্রিনশটও দিচ্ছি।
চোখ কান খোলার সময় এসেছে। শুধু CPM নয়, আসাম NRC নিয়ে এই বিকট ও ভয়াবহ ডামাডোলের বাজারে মানুষের নিরাপত্তাহীনতার অনুভূতিজনিত ক্রোধকে মূলধন করে "দুই বাংলা এক হোক" ধ্বনি তুলে হিন্দু বাঙালীর অস্তিত্ব বিলোপের চেষ্টা এখন আবার অনেকেই করবে ও করছে। অনেকেই তাতে ধুয়োও দিচ্ছে। শ্যামাপ্রসাদ যা ঠেকাতে পেরেছিলেন, আমাদেরও তা পারতেই হবে। এ হল হিন্দু বাঙালীর দেশ, রাজ্য, ভাষা, ধর্ম ও সংস্কৃতি রক্ষার প্রশ্ন। আক্রমণ যদি দুই তরফ থেকেও আসে, ঠেকাতে হবে আমাদেরকেই।
নীচের ফোটো অ্যালবাম লিঙ্কে স্ক্রিনশটগুলো ছাড়াও পাবেন গ্রেট ক্যালকাটা কিলিং ও নোয়াখালী ম্যাসাকারের সেই সময়ের খবর। ‘দ্য স্টেটসম্যান' ও ‘যুগান্তর’এর নিউজশট। এবং আরও কিছু ছবি যা বঙ্গে মুসলমান অ্যাগ্রেসনের পুরোনো খবর সম্বন্ধে সচেতনতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
https://photos.app.goo.gl/xEekFyGFwDKH1WSg9
Comments
Post a Comment