ইকোনমিক স্লো-ডাউন: আমার ভাবনা

September 4, 2.06 pm

চিদম্বরম স্যার CBI এর কাছে আটক, কর্ণাটকে কংগ্রেসের strongest manipulator ডি কে শিবকুমার স্যার ED র হাতে গ্রেফতার, তেলেঙ্গানায় কংগ্রেস নেত্রী রেণুকা চৌধুরী ম্যাডামের বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছে ৪ বছর আগেকার একটি জালিয়াতির অভিযোগে, ভারতীয় বামপন্থী ঐতিহাসিকদের মুকুটহীন সম্রাজ্ঞী, ভারতীয় ইতিহাসকে নেহরু পরিবারের প্লেটে পছন্দমত স্টাইলে সাজিয়ে দেওয়া রোমিলা থাপার ম্যাডামের JNU মৌরসীপাট্টা যেতে বসেছে, আর এতসব বিষযন্ত্রণায় কাতরাতে কাতরাতে মাঝে মাঝেই 'GDP', 'GDP' বলে কঁকিয়ে উঠছে কম্যুনিস্টরা, নিন্দুকে যাদের বলে কংগ্রেসের দালাল। কং-কমি ইকোসিস্টেমে এত বছরের 'পুকুর চুরি' ভারতীয় সম্পদের এবং অর্থব্যবস্থার যে ক্ষতি করেছে, যা mend করার অনলস চেষ্টা করছে মোদী সরকার, তা থেকে সাধারণ মানুষের দৃষ্টি ঘোরাতে হবে তো! ওদিকে যত লোক GDP, GDP, GDP বলছে, তত লোক GDP'র full form, definition ইত্যাদি জানে কি? এই মুহূর্তে বামপন্থী ন্যারেটিভ এটাই।

অনেকেই হয়ত জিজ্ঞেস করবেন বা ভাববেন ভারতীয় অর্থনীতির হাল কি আসলেই খারাপ হয় নি? উত্তর হল, না, তেমনভাবে হয় নি। বিশ্ব অর্থনীতিতেই স্লো-ডাউন হয়েছে। সেই তুলনায় ভারতীয় অর্থনীতি ভালো আছে। বিশ্ব অর্থনীতির স্লো-ডাউনের কিছু অ্যাপারেন্ট কারণও আছে। যেমন আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের চাহিদা একটু একটু করে কমছে এবং ইউ এস ও চায়নার মধ্যে চলছে ট্রেড ওয়ার। কিন্তু এই অ্যাপারেন্ট কারণগুলি যদি না-ও থাকত, তাহলেও ইকোনমিক স্লো-ডাউন হতেই পারত। কারণ এই স্লো-ডাউন আদতে cyclical. ভারতের বর্তমান অর্থনৈতিক স্লো-ডাউন তো অবশ্যই cyclical. মাঝে মাঝে, নির্দিষ্ট সময় অন্তর এমনিতেই Economic slow-down হয় এবং তা হওয়াটাই স্বাভাবিক। সেটি একটি statistical সত্য। কোনো ইকোনমিই monotonically ever-growing হতে পারে না। সেটি আশা করা অপার্থিব একটি কল্পনামাত্র। Every rise is followed by a fall and every fall is followed by a rise. সুতরাং এই স্লো-ডাউন নিয়ে এত গলা ফাটানোর বোধ হয় কিছু নেই। GDP growth rate would again pick up its pace automatically in due time. বামেরা যা করছে তা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। কারণটা আগেই বলেছি।

September 7, 4.04 pm

অর্থনীতি বিষয়ে সবাই কথা বলছে। অদ্ভুত সব তুলনা চলছে, যেমন বাংলাদেশ বা পাকিস্তানের মত miniscule অর্থনীতির সঙ্গে তুলনা চলছে ভারতের বিশাল অর্থনীতির বৃদ্ধির হারের without keeping the size of the Economy into consideration শুধুমাত্র রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ভারতকে ছোট করার জন্য, কিংবা চন্দ্রযানের উৎক্ষেপণ, অবতরণ ইত্যাদির detail নিয়ে বিজ্ঞানীদের অ্যাগ্রেসিভলি প্রশ্ন করছে সাংবাদিকরা, এসব যে গণতন্ত্রের লক্ষন তাতে সন্দেহ নেই, কিন্তু এসব কি সুস্থ গণতন্ত্রের লক্ষন?

দেশের যে কোনো বিষয়ে মন্তব্য করার অধিকার দেশের মানুষের আছে ঠিকই, কিন্তু সব অধিকারই যে প্রয়োগযোগ্য নয়, তা বোঝার ক্ষমতা কি আমাদের থাকা উচিত নয়? specialized বিষয়ে প্রশ্ন করা, কথা বলার জন্যও যে কিছু মিনিমাম যোগ্যতা থাকা দরকার, অথবা যোগ্যতা নেই জেনেও কথা বলতে গেলে যে বিনয় বা নম্রতা থাকা দরকার, আমাদের দেশের মানুষের মধ্যে কি সাধারণভাবে তা আছে? ফেসবুক দেখলে মনে হয় নেই। অথচ তা না থাকলে যে প্রকৃত শিক্ষা বা জ্ঞান অর্জন করা যায় না। গীতার বাণী, "শ্রদ্ধাবান লভতে জ্ঞানম্"। শ্রদ্ধা, সমর্পণ না থাকলে যে জ্ঞান অর্জন সম্ভব নয়! আর জ্ঞান ও শিক্ষা ব্যতীত যে প্রগতিও অসম্ভব!

September 10, 10.49 pm

ইকোনমিক স্লো-ডাউনের একটা অ্যাপারেন্ট কারণ দর্শাতে চাই। রোজ সকালে লেবুজল খাই। দশটা লেবু ৩০টাকা দামে কিনতাম। দাম বাড়তে বাড়তে আজ ১০ টা লেবু ৬৫ টাকায় কিনলাম এবং সিদ্ধান্ত নিলাম যে লেবুজল খাওয়া ছেড়ে দেব যতদিন পর্যন্ত না লেবুর দাম আবার বাস্তবসম্মত হয়। এটা একটা উদাহরণ মাত্র। আমি বা আমার মত আরও বহু ক্রেতা অযৌক্তিকভাবে বেশি দামের জন্য কোনো কিছু কেনা যদি বন্ধ করে, তাহলে তা ইকোনমিক স্লো-ডাউন ঘটায়। লেবুওয়ালার এতে কোনো উপকার হবে না। সে হয়ত ভেবেছে দাম বাড়িয়ে লেবুপ্রতি লাভ বাড়াবে, কিন্তু তাতে আল্টিমেটলি তার total sales volume fall করে তার net profit কমে যাবে। অর্থাৎ লেবুওয়ালার আয়ও তাতে কমবে। ফলে লেবুওয়ালাও যখন ক্রেতা হিসেবে অন্য কিছু কিনতে যাবে, তখন তার হাতেও খরচযোগ্য টাকা থাকবে কম, ফলে তার ক্রয়ের পরিমাণও হ্রাস পাবে এবং তার ফলে ইকোনমি আরও খানিকটা স্লো-ডাউন করবে। এটি exactly এই রকমই একটি chain-reaction. লাভ বাড়ানোর জন্য কোনো জিনিসের দাম কৃত্রিমভাবে বাড়ালে তাতে লাভ বাড়ে না বরং অর্থনৈতিক transactions কমে, ফলে ইকোনমিক স্লো-ডাউন হয়।

আর একটা উদাহরণ দিই। মারুতি গাড়ির বিক্রি কমলেও MG Hector কিন্তু নতুন গাড়ির বুকিং নেওয়া বেশ কিছুদিন আগেই বন্ধ করেছে। চাহিদা প্রচুর। ১৬/১৮ লাখ টাকায় যে কোয়ালিটির গাড়ি Hector দিচ্ছে সেই তুলনায় মারুতির গাড়ি তার কোয়ালিটির তুলনায় much over-priced. তাই ভারতীয় ক্রেতা অযৌক্তিক বেশি দামে মারুতি গাড়ি কিনতে চাইছে না, বরং আরও একটু বেশি খরচ করে সত্যিকারের ভালো গাড়ি কেনার কথা ভাবছে। Profitability বাড়ানোর জন্য ইউনিট প্রাইস unjustified বেশি রাখলে তা ইকোনমিক স্লো-ডাউনের কারণ হয়।

September 11, 12.54 pm

কৃষিপণ্যে কৃত্রিম মূল্যবৃদ্ধি যে ঘটানো হচ্ছে এবং তার ফলে purchase volume fall করে যে slowdown হতে পারে এবং হচ্ছে, তার আর একটা উদাহরণ দিই। খোলা বাজারে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ৫০ টাকা, অথচ একটি ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে পেঁয়াজ পাওয়া যাচ্ছে ১৪ টাকা কেজি দরে, দু'কেজির প্যাক। অর্থাৎ খোলা বাজারে যতখানি পেঁয়াজ আমরা ১০০ টাকায় পাব, ডিপার্টমেন্টাল স্টোরটিতে সেই পরিমাণ পেঁয়াজই পাব ২৮ টাকায় এবং মিনিমাম পারচেজ অ্যামাউন্ট হতে হবে ২ কেজি। এর ফলে ডিপার্টমেন্টাল স্টোরটির বিক্রি বাড়বে। ডিপার্টমেন্টাল স্টোরটির দিক থেকে এটি একটি anti-slowdown পদক্ষেপ। ক্রেতারা কিনবে, স্টোরটির মোট বিক্রিও বাড়বে। স্লো-ডাউন কমবে। কিন্তু বেচারা বাজারওয়ালারা বেশি লাভের আশায় নিজেদের অজান্তেই নিজেদের বিক্রি কমিয়ে দিচ্ছে। তাদের মোট বিক্রি কমছে, ফলে মোট লাভ কমছে & hence, নিজেদের আয় কমছে slowing the market further down.

কিন্তু এখানে একটি প্রশ্ন আসে। সাধারণ বাজারওয়ালারা যতই pro-slowdown বর্ধিত মূল্য ধার্য করুক না কেন, ডিপার্টমেন্টাল স্টোর তো মূল্য কম রেখে anti-slowdown measure নিচ্ছে। তাহলে এই দুইয়ের তো কাটাকুটি হয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু এক্ষেত্রে ওভারঅল মার্কেট slowdown হচ্ছে কেন? এর উত্তর আছে। মনে রাখতে হবে ডিপার্টমেন্টাল স্টোরও কিন্তু লস করে পেঁয়াজ বিক্রি করছে না। তারাও লাভ রেখেই বিক্রি করছে। অর্থাৎ তাদের procurement point এ পেঁয়াজের দাম নিশ্চিতভাবে কেজিপ্রতি ১৪ টাকারও কম। তাই সেই সাপ্লাই ফুরিয়ে গেলে তাদের পক্ষে তো আর খোলা বাজার থেকে ৫০ টাকা দরে পেঁয়াজ কিনে ১৪ টাকা দরে বিক্রি বজায় রেখে যাওয়া সম্ভব নয়। তাদের স্টক ফুরোতে বাধ্য। আর স্টক ফুরিয়ে গেলে তারা বিক্রিও বন্ধ করে দিতে বাধ্য হবে। কিন্তু ইতিমধ্যেই যেহেতু ক্রেতারা বুঝে গেছে যে ১৪ টাকা দরে পেঁয়াজ পাওয়া সম্ভব, তাই তারা খোলা বাজার থেকে ৫০ টাকা দরে পেঁয়াজ কিনতে সহজে আর চাইবে না। বরং তারা অপেক্ষা করবে আবার কবে ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে ১৪ টাকা দরে পেঁয়াজ পাওয়া যাবে তার জন্য। এর মানে হল এই যে ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে কম দামী পেঁয়াজ ফুরিয়ে গেলেও খোলা বাজারের একই কোয়ালিটির পেঁয়াজ বেশি দামে বিক্রি হবে না। উল্টে ক্রেতার ঘরে পেঁয়াজের consumption ই যাবে কমে। কারণ তারা কম দামে পেঁয়াজ কিনবার আশায় দরকারে আপাততঃ পেঁয়াজ খাওয়া বন্ধ রেখেই অপেক্ষা করবে। ফল: consumption-slowdown resulting into market-slowdown.

এমন ঘটনা UPA আমলেও ঘটত, কিন্তু pre-DeMo era তে মানুষের হাতে unaccounted for money বা black money ছিল প্রচুর। কিন্তু after DeMo & GST, ভারতীয় ইকোনমি বেশ অনেকখানি ফর্ম্যালাইজ করেছে। DeMo & subsequent launch of GST ব্ল্যাক মানি curtail করতে পেরেছিল বলেই উঠেছিল অতখানি হাহাকার। ভারতের ইকোনমির এক বিশাল অংশ ছিল unaccounted for black economy. সেটা ধ্বসে পড়ায় একদম সাধারণ মানুষের হাতে unaccounted for money'র পরিমাণ কমেছে। ফলে মানুষ ভ্যালু ফর মানি বিষয়েও আগের চেয়ে বেশি সচেতন হয়ে উঠেছে। ফলে কৃত্রিম মূল্যবৃদ্ধি হলে আগে যত মানুষ তা সত্ত্বেও কিনত, এখন অপেক্ষাকৃত কম লোক অযৌক্তিকরূপে-বর্ধিত মূল্যে জিনিস কিনতে রাজী হচ্ছে।

তবে হ্যাঁ, রিয়েল এস্টেট সেক্টর আবার ঘুরে দাঁড়াচ্ছে কারণ মানুষের হাতে unaccounted for money বা black money আবার জমতে শুরু করেছে। অর্থাৎ DeMo করে যে বিশালকায় প্যারালাল ব্ল্যাক ইকোনমির উপর সফল আঘাত হেনেছিলেন মোদী, সেই ব্ল্যাক ইকোনমি আবার ডেভেলপ করতে শুরু করেছে।

DeMo র পর GST র যে ফর্ম্যাট সরকার launch করেছিল, তা religiously implement করলে ভারতীয় ফর্ম্যাল ইকোনমি এক বিশালকায় মহীরুহের রূপ ধারণ করত। কিন্তু রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতায় সরকার তা ইমপ্লিমেন্ট করতে পারে নি। সম্পূর্ণ ইকোনমিক রিফর্মের পথে হেঁটেও কিছু রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতায় পিছিয়ে আসতে হয়েছিল মোদীজীকে। বিশেষ করে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের আগে। কারণ ব্যবসা suppress করার রাস্তা পুরো বন্ধ করে দিলে বিজেপি গুজরাট হারত। আর গুজরাট হারলে আমরা আজকের দিন দেখতে পেতাম না। সেক্ষেত্রে #মোদীসরকার২ আসত না। এমন রিফর্ম করে কি লাভ যাতে সরকারই পড়ে যায়? পরাজিতের কীর্তি ইতিহাস মনে রাখে না। তাই GST'র অরিজিনাল ফর্ম্যাট কার্যকর করতে পারে নি #মোদীসরকার১. এই রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতা যত বেশি দিন ধরে continue করবে, পূর্ণ ইকোনমিক রিফর্মের দিকে proceed করতে তত দেরি হবে #মোদীসরকার এর। আমার বুদ্ধি বলে, #মোদীসরকার2 যা কিছু করতে চাইছে, তা যদি successfully করতে পারে, তবে ভারতের সত্যিকারের ইকোনমিক রিফর্মের দিকে এগোতে পারবে #মোদীসরকার৩. তার আগে সম্ভবতঃ নয়। বস্তুতঃ ভারতকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে কি ধরনের ইকোনমি দেশ চায়। মাঝারি মাপের white Economy এবং বিশালকায় প্যারালাল ব্ল্যাক ইকোনমি? নাকি বিশালকায় মহীরুহের মত White Economy যেখানে প্রতিটি transaction সরকারের দ্বারা traceable হয়? পূর্ণ ইকোনমিক রিফর্ম মানে দ্বিতীয়টা। সেটি হলে ট্যাক্সের হারও substantially কমবে বলে আমার বিশ্বাস। কারণ প্রতি মানুষের প্রতিটি transaction miniscule রেটে ট্যাক্সেবল্ হবে। সেক্ষেত্রে সরকারি ট্রেজারিতে total tax collection সমুদ্রের মত ফুলে ফেঁপে উঠবে, কিন্তু কোনো individual ব্যবসায়ী বা মানুষের ওপর অস্বাভাবিক করের চাপ পড়বে না। উপরন্তু সমাজে সামগ্রিক অর্থনৈতিক অসাম্যও তাতে মিনিমাইজড্ বা ন্যূনতম হবে। কিন্তু ভারতীয় ইকোনমির এই ধরনের রিফর্ম করার কাজটি অনেকটা আহত বাঘকে ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা করে সারিয়ে তোলার মত শক্ত কাজ। তার জন্য বাঘকে আগে অজ্ঞান করতে হয়, নাহলে চিকিৎসা করার আগেই বাঘের পেটে যেতে হয়। অনুরূপভাবে ইণ্ডিয়ান ইকোনমির পূর্ণ রিফর্ম করতে গেলে আগে ইকোনমিকে এমন কিছু shocking measures ফেস করতে হবে যাতে ইকোনমিক স্লো-ডাউন হবে। মানুষ ক্ষেপে যাবে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের গোঁসা হবে, কর্মসংস্থান প্রথমে কমবে, ফলে আসবে কিছু সামাজিক backlash ও, কিন্তু তারপর সুস্থ হবে ইকোনমি, প্রকাশিত হবে ভারতীয় ইকোনমির প্রকৃত পূর্ণ শক্তি। কিন্তু তার জন্য প্রথমে বাঘকে অজ্ঞান করা জরুরী। #মোদীসরকার1 এর পক্ষে তার দিকে এগিয়েও পুরোটা করে ওঠা বাস্তবে সম্ভব হয় নি রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতায়। কিন্তু সব ঠিকঠাক চললে #মোদীসরকার3 তা পারবে। মানে পারা উচিত।

ব্ল্যাক মানি বন্ধ করে, ইকোনমিকে সম্পূর্ণ ফর্ম্যালাইজ করে যে কোনো সেক্টরে কৃত্রিম মূল্যবৃদ্ধি কমানোর উপায় সরকারের জানা আছে। গোটা দেশকে একটি single বাজারে পরিণত করে নানা জায়গায় একই জিনিসের আলাদা আলাদা দাম আটকানোর উপায়ও সরকার জানে। GST'র অরিজিনাল ফর্ম্যাট এবং তার একটি অন্যতম feature Reverse Charge Mechanism, সেটি কার্যকর করলেই তা হবে এবং তার পর sky is the limit for Indian Economy. এবং দিন এমন আসতে চলেছে যখন এগিয়ে গিয়েও পিছিয়ে যাওয়ার রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতা #মোদীজী র আর থাকবে না। তখন এই সরকারই এগিয়ে যাবে পূর্ণ ইকোনমিক রিফর্মের দিকে। আপাততঃ অপেক্ষা সেই সময়ের। আমি আশা করে আছি। কারণ কেউ যদি পারেন, তবে মোদীজীই পারবেন। আজ না হলে অদূর আগামীতে।

September 12, 11.39 am

পশ্চিমবঙ্গে মদের ফোয়ারা ছুটছে। কৌশিকী অমাবস্যার একরাতেই বিক্রি হয়েছে কোটি কোটি টাকার মদ। এসব কি অর্থনীতির দুরবস্থার লক্ষন নাকি?
https://bengali.news18.com/news/south-bengal/record-sale-of-liquor-at-tarapith-during-kaushiki-amavasya-ss-363789.html

September 12, 12.39 pm

গতকাল লিখেছিলাম বাজারে পেঁয়াজ ৫০টাকা/Kg আর একটি ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে ১৪টাকা/Kg দাম ছিল। বিকেলে স্টোরে গিয়ে শুনলাম ঐ ডিপার্টমেন্টাল স্টোরের সব পেঁয়াজ নাকি পরে খোলা বাজারওয়ালারাই কিনে নিয়ে গিয়েছে এবং তাদের চাপে ডিপার্টমেন্টাল স্টোর এখন পেঁয়াজ বিক্রি করছে ৩৯টাকা/Kg তে। হুঁ হুঁ বাওয়া, জলে বাস করে কুমীরের সঙ্গে বিবাদ চলে না!

ভাগ্যিস সকালে ২৮ টাকায় একটা ২ Kgর প্যাক কিনে নিয়েছিলুম!

Comments

Popular posts from this blog

রথযাত্রা: কুমুদরঞ্জন মল্লিক

নব্য কথামালা: শেয়াল ও সারসের গল্প

এত প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও পশ্চিমবঙ্গে শিল্প-খরা: কেন?

West Bengal: A Security Threat to India