হিন্দুবিদ্বেষী হিন্দু বাঙালী সুযোগ পাক হিন্দু পদবী ত্যাগ করার
হিন্দুবিদ্বেষী হিন্দু বাঙালীর কি হিন্দুসমাজ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার একটি অপশন পাওয়া উচিত নয়? হিন্দু, মুসলমান বা খ্রীষ্টান নয়, কেবল একটি মানুষ হিসেবে বাঁচার অধিকার তাদের পাওয়ার কি অধিকার নেই? অবশ্যই থাকা উচিত।
সেক্ষেত্রে অবশ্য তাদের পিতৃপুরুষের পদবী তাদের ছাড়তে হবে। কারণ পদবীর মধ্যে আছে না-জানি কত প্রাচীন তার ধর্ম-সাংস্কৃতিক পরিচিতি। তার আচরণ, বোধ, চিন্তনেও আছে তার সেই সংস্কৃতিরই প্রভাব। অর্থাৎ যে ধর্মের প্রতি তাদের বিদ্বেষ, সেই ধর্মের কাছেই তাদের ঋণ। ধর্ম মানে তো শুধু পুজোআচ্চা নয়, ধর্ম মানে শিক্ষা, সংস্কৃতি, অনুভূতি, উপলব্ধি, মনন। আজ যে হিন্দুধর্মের উদারতার শিক্ষায় বলীয়ান হয়ে হিন্দুধর্মের প্রতি আক্রমণাত্মক হচ্ছেন তাঁরা, এবং যারা যুগের পর যুগ ধরে হিন্দুধর্মকে শেষ করে দিতে চেয়েছে, চাইছে, পরোক্ষে তাদের হাত শক্ত করছেন, সেই হিন্দুধর্মের পরিচয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার একটি সুযোগ তাদের অবশ্যপ্রাপ্য।
হিন্দু পরিচয়বাহী বিশ্বমানব বাঙালীর হিন্দুবিদ্বেষ যেহেতু সত্য, তাই এই বিশ্বমানবদের হিন্দু সমাজ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার একটা সুযোগ দিয়ে দেখা উচিত তারা সে সুযোগ avail করে কি না। সরকার চাইলে সেটি work out করতে পারে। তাদের নতুন পদবী হতে পারে তাদের পেশা অনুযায়ী। যেমন পেশায় ডাক্তার বিশ্বমানব, যাঁর বর্তমান নাম হয়ত রামকানাই সান্যাল, তিনি হয়ে যাবেন রামকানাই চিকিৎসক। সান্যাল পদবীটির অধিকার তাঁকে অ্যাফিডেভিট করে ছাড়তে হবে।
অনুরূপভাবে সব পেশার লোকের জন্যই এটি সত্যি। যেমন যে বিশ্বমানব দালালি করে খায়, নাম হয়ত ভজারাম ভাদুড়ী, তার নাম হয়ে যাবে, ভজারাম দালাল বা সংক্ষেপে ভজা দালাল। অপর্ণা সেন হয়ে যাবেন অপর্ণা চিত্রনায়িকা। কৌশিক সেন হবেন কৌশিক নট্ট। জয় গোস্বামী হবেন জয় কবিবর বা জয় কাব্যশ্রী। প্রতুল মুখোপাধ্যায়, প্রতুল গায়ক বা প্রতুল গানাদার বা প্রতুল গানওলা। এইরকম আর কি! ভেবে দেখুন। এমন পরামর্শ কি দেওয়া যায় ভারত সরকারকে?
তবে এই অপশন তাঁদের পাওয়া উচিত অবশ্যই anti-conversion আইন আসার পর। এরা বিশ্বমানব হিসেবে বাঁচতে পারবেন। কিন্তু হিন্দু সমাজ থেকে বেরিয়ে গিয়ে অন্য কোনো ধর্মপন্থা গ্রহন করলে তা হওয়া উচিত শাস্তিযোগ্য অপরাধ। কারণ সেক্ষেত্রে তৎক্ষণাৎ বোঝা হয়ে যাবে যে তাঁরা যে হিন্দু সমাজের মধ্যে থেকেই হিন্দু বিদ্বেষ প্রকাশ করছিলেন, তা কেবল মাত্র ঘরশত্রু হিসেবে। আদতে তাঁরা বিশ্বমানব ছিলেন না, ছিলেন অন্য ধর্মের দালাল। আর যাঁরা হিন্দু সমাজ থেকে বেরিয়ে গিয়ে কেবল বিশ্বমানব হিসেবে নিজের পেশাগত পরিচয়ে বাঁচতে চাইবেন, এই নিয়ম চালু হলে তাঁদের বিন্দুমাত্র অসুবিধা বা দ্বিধা হবে না বলেই বিশ্বাস করি।
সেক্ষেত্রে অবশ্য তাদের পিতৃপুরুষের পদবী তাদের ছাড়তে হবে। কারণ পদবীর মধ্যে আছে না-জানি কত প্রাচীন তার ধর্ম-সাংস্কৃতিক পরিচিতি। তার আচরণ, বোধ, চিন্তনেও আছে তার সেই সংস্কৃতিরই প্রভাব। অর্থাৎ যে ধর্মের প্রতি তাদের বিদ্বেষ, সেই ধর্মের কাছেই তাদের ঋণ। ধর্ম মানে তো শুধু পুজোআচ্চা নয়, ধর্ম মানে শিক্ষা, সংস্কৃতি, অনুভূতি, উপলব্ধি, মনন। আজ যে হিন্দুধর্মের উদারতার শিক্ষায় বলীয়ান হয়ে হিন্দুধর্মের প্রতি আক্রমণাত্মক হচ্ছেন তাঁরা, এবং যারা যুগের পর যুগ ধরে হিন্দুধর্মকে শেষ করে দিতে চেয়েছে, চাইছে, পরোক্ষে তাদের হাত শক্ত করছেন, সেই হিন্দুধর্মের পরিচয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার একটি সুযোগ তাদের অবশ্যপ্রাপ্য।
হিন্দু পরিচয়বাহী বিশ্বমানব বাঙালীর হিন্দুবিদ্বেষ যেহেতু সত্য, তাই এই বিশ্বমানবদের হিন্দু সমাজ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার একটা সুযোগ দিয়ে দেখা উচিত তারা সে সুযোগ avail করে কি না। সরকার চাইলে সেটি work out করতে পারে। তাদের নতুন পদবী হতে পারে তাদের পেশা অনুযায়ী। যেমন পেশায় ডাক্তার বিশ্বমানব, যাঁর বর্তমান নাম হয়ত রামকানাই সান্যাল, তিনি হয়ে যাবেন রামকানাই চিকিৎসক। সান্যাল পদবীটির অধিকার তাঁকে অ্যাফিডেভিট করে ছাড়তে হবে।
অনুরূপভাবে সব পেশার লোকের জন্যই এটি সত্যি। যেমন যে বিশ্বমানব দালালি করে খায়, নাম হয়ত ভজারাম ভাদুড়ী, তার নাম হয়ে যাবে, ভজারাম দালাল বা সংক্ষেপে ভজা দালাল। অপর্ণা সেন হয়ে যাবেন অপর্ণা চিত্রনায়িকা। কৌশিক সেন হবেন কৌশিক নট্ট। জয় গোস্বামী হবেন জয় কবিবর বা জয় কাব্যশ্রী। প্রতুল মুখোপাধ্যায়, প্রতুল গায়ক বা প্রতুল গানাদার বা প্রতুল গানওলা। এইরকম আর কি! ভেবে দেখুন। এমন পরামর্শ কি দেওয়া যায় ভারত সরকারকে?
তবে এই অপশন তাঁদের পাওয়া উচিত অবশ্যই anti-conversion আইন আসার পর। এরা বিশ্বমানব হিসেবে বাঁচতে পারবেন। কিন্তু হিন্দু সমাজ থেকে বেরিয়ে গিয়ে অন্য কোনো ধর্মপন্থা গ্রহন করলে তা হওয়া উচিত শাস্তিযোগ্য অপরাধ। কারণ সেক্ষেত্রে তৎক্ষণাৎ বোঝা হয়ে যাবে যে তাঁরা যে হিন্দু সমাজের মধ্যে থেকেই হিন্দু বিদ্বেষ প্রকাশ করছিলেন, তা কেবল মাত্র ঘরশত্রু হিসেবে। আদতে তাঁরা বিশ্বমানব ছিলেন না, ছিলেন অন্য ধর্মের দালাল। আর যাঁরা হিন্দু সমাজ থেকে বেরিয়ে গিয়ে কেবল বিশ্বমানব হিসেবে নিজের পেশাগত পরিচয়ে বাঁচতে চাইবেন, এই নিয়ম চালু হলে তাঁদের বিন্দুমাত্র অসুবিধা বা দ্বিধা হবে না বলেই বিশ্বাস করি।
Comments
Post a Comment