Reproductive Rules of Islam


আমার দৃঢ় বিশ্বাস, causality র বাইরে জীবনে বা পৃথিবীতে খুব বেশি কিছু ঘটে না। যা কিছু ঘটে বা যা কিছু সামাজিক রীতি, নীতি, আইন, কানুন তৈরি হয়, তার সব কিছুই কোন না কোন কার্যকারণ সূত্রে বাঁধা। 

ইসলামের যে অতিরিক্ত আকর্ষণ towards reproductive acts, সেটাও, আমি অনেক ভেবে দেখেছি, বোধ হয় causality র বাইরে নয়। 

এই যে মুসলমানদের allure করা হয় এই বলে যে জিহাদে মৃত্যু হলে স্বর্গে ৭২ জন পরীর সঙ্গলাভ করা যায়, তারপর ধরুন, ইচ্ছে মত বিয়ে করা যায় এবং সন্তান উৎপাদনও করা যায়। Birth control নাকি ইসলাম সিদ্ধ নয়। ইসলামের এই সমস্ত verdict, যদি  আদৌ সত্যি হয়, (আমার কোন  পড়াশুনো বা authentic knowledge নেই এ বিষয়ে, শুধুই শোনা কথা), তবে তারও মূলে যুক্তিসঙ্গত কারণ কিছু নিশ্চয় আছে। 

বর্তমান দুনিয়ায় তার অপপ্রয়োগ হচ্ছে কোন সন্দেহ নেই, কিন্তু মহম্মদ যখন কুর-আন রচনা করেছিলেন তখন বিনা কারণে এই সব rules নিশ্চয় বানান নি এবং নিশ্চয় এগুলোর প্রয়োজনীয়তা তখন ছিল, নাহলে তৎকালে সেগুলো accepted হত না! আর এমন তো নয় যে মহম্মদকে কেউ চ্যালেঞ্জ করে নি, বরং ওনাকেও প্রচুর মারামারি করে, পালিয়ে, লুকিয়ে জীবন কাটাতে হয়েছে।

আমি অনেক ভাববার চেষ্টা করেছি about what could have been the reasons behind these unreasonable rules of Islam. ভেবে কারণ যা খুঁজে পেয়েছি সেগুলো একান্তই আমার logical derivation out of scientific thinking.  সেগুলো এক এক করে humbly বলছি। যদি কিছু ভুল বলি, তাহলে দয়া করে মার্জনা করবেন। যদি কোন মুসলমান ভাই বা বোন এগুলি পড়েন এবং identify করেন যে আমি ভুল বলছি, তাহলে দয়া করে সংশোধন করবেন কিন্তু ক্ষেপে যাবেন না যেন! 

আমি ইসলামের অস্বস্তিকর এবং apparently unreasonable rules গুলির rationale খোঁজবার চেষ্টা করেছি মাত্র। ইসলামকে অসম্মান করা আমার উদ্দেশ্য নয়।

Observation 1. ইসলামের জন্ম আরবের মরুভূমিতে। মরুভূমি ধু ধু ফাঁকা জায়গা এবং সেই কারণেই জনসংখ্যাও কম। যদি কোন স্থানের জলবায়ু extreme হয় বা সেখানকার ভূমির fertility কম হয়, তবে প্রাকৃতিক নিয়মেই সেখানকার মানুষেরও এবং সেখানকার ecosystem এর অন্তর্গত অন্যান্য প্রাণীরও fertility  কম হওয়াই স্বাভাবিক। That's natural & scientific!

Derivation 1. ফলে, এরকম একটা জায়গায় যদি মানুষকে বাস করতে হয়, তবে মানুষকে বংশবৃদ্ধি করতে হবে। sheer existence এর জন্যই মরুভূমিতে লোকসংখ্যা বাড়ানোর প্রয়োজন ছিল। মরুভূমিকে বাসযোগ্য করে তোলার জন্যই হয়ত তার প্রয়োজন ছিল। আর জনসংখ্যা বাড়ানোর একমাত্র উপায় হল reproductive acts এ জোর দেওয়া।

ফলে মহম্মদ কুর-আনে সন্তান উৎপাদন কার্যে emphasis দিয়েছিলেন। They needed to build up a significant population base to develop their land of origin!

Observation 2. সেই সময় অর্থাৎ ৬০০ খ্রীষ্টাব্দে আরবের মরুভূমির লোকেদের কাছে খেজুর, ঘোড়া, উট ইত্যাদি ছাড়া natural resources প্রায় কিছু ছিল না। (যা ছিল, অর্থাৎ পেট্রোলিয়াম, তার মূল্য মনুষ্যসভ্যতা তখনও জানতো না) ফলে তারা তখন মূলতঃ nomadic people, বেদুইন, যারা মরুভূমির বুকে যাযাবরবৃত্তি করে বেঁচে থাকে এবং বাঁচার লড়াইয়ে আকছার পরস্পরকে মারে আর শুধু মরে। ফলে এমন হতেই পারে যে বেদুইনের দলের ভিতর হয়ত মহিলার সংখ্যা প্রায়শঃ পুরুষের থেকে বেশি হয়ে পড়ত। মারামারি করতে গিয়ে পুরুষদের মৃত্যু ঘটত।

Derivation 2. এর ফলেই হয়ত একই পুরুষের একাধিক মহিলাকে বিবাহ করাটা সেই সব বেদুইনদের সমাজে প্রাকৃতিক প্রয়োজনে পরিণত হয়েছিল। সমাজে মহিলার সংখ্যা পুরুষের চেয়ে বেশি হয়ে পড়লে এ তো স্বাভাবিক ও natural outcome! 

আর জনসংখ্যা বাড়ানোই যেখানে উদ্দেশ্য সেখানে জন্মনিয়ন্ত্রণ তো নেহাৎই অবান্তর কথা! আর জনসংখ্যা  বৃদ্ধির হার significantly বাড়াতে গেলে একজন পুরুষকে কেবল একজন মহিলার সংস্পর্শে থাকলে অবশ্যই চলবে না। কারণ একজন মহিলা তার গোটা reproductive period  এ বড়জোর ১২ টি থেকে ১৬ টি সন্তান উৎপাদন করতে পারে, তার মধ্যে সব কটি যে বেঁচে থাকবে তা তো নয়! ফলে more than one woman per man was needed for building up a hefty population base. আর তাছাড়া মরুভূমির দেশে মহিলা ও পুরুষের natural fertility ও অপেক্ষাকৃত কম হওয়াই স্বাভাবিক। ফলে multiple females for a single male was a necessity for the struggle for their existence. 

তবে একথাও শুনেছি যে কুর-আন নাকি ততগুলি সন্তানই উৎপাদনের পরামর্শ দেয়, যতগুলিকে তাদের parents ভদ্রস্থ উপায়ে provide করতে পারে। সন্তান উৎপাদন করে তাদেরকে নিজেদের মত চড়ে খাওয়ার জন্য ছেড়ে দেওয়ার উপদেশ বোধ হয় মহম্মদ দেন নি! I'm not sure, though!

Observation 3. আরবের রুক্ষ মরুভূমিতে মানুষের বেদুইন জীবন বড়ই কষ্টসাধ্য, ফলে সেই সব মানুষের প্রকৃতিও হিংস্র, লোভী এবং মননশীলতা বর্জিত। না, ভাববেন না আমি তাদেরকে গালি দিচ্ছি। বরং বলতে চাইছি যে তাদের এই ধরনের প্রকৃতি হওয়াটা scientifically normal & physiologically expected! তারা বর্বর, যে কোন ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র প্রয়োজনে মানব-হত্যায় তাদের হাত কাঁপেনা। 

মহম্মদের জীবদ্দশাতেই আরবের বেদুইন জাতি নিজেদের মধ্যে প্রচুর যুদ্ধবিগ্রহে জড়িয়ে পড়ে। কারবালার যুদ্ধ, হাসান, হোসেন, এজিদ ইত্যাদি সাত সতেরা যুদ্ধ! আর সেই যুদ্ধ করতে করতে সেখানকার পুরুষের সংখ্যা নিশ্চয় খুবই কমে যাওয়াটাই স্বাভাবিক, ফলে যে পুরুষেরা অবশিষ্ট ছিল, তাদেরকে যুদ্ধে যাওয়ার জন্য motivate করতে গেলে এমন কোন Temptation তাদেরকে দিতে হত, যাতে তারা জীবনের মায়া ত্যাগ করে যুদ্ধে যেতে রাজি হয়। 

Derivation 3. সেই Temptation ই হল ওই ৭২ জন পরী। সহস্র এক আরব্য রজনীর অনেক গল্পেও এক পুরুষের সঙ্গে বহু মহিলার সংসর্গ portray করা হয়েছে। এটাই হল সম্ভবতঃ ওই motivation যাতে পুরুষ যখন তখন যেখানে সেখানে মারতে ও মরতে ভয় না পায়। কারণ আরবী মরুভূমির লোকেদের সংঘাতময় জীবনে এই সদা মারণোদ্যত ভাব অত্যন্ত জরুরী ছিল বোধ হয় in the struggle for their existence. 

অর্থাৎ ইসলামের জন্মলগ্নে মহম্মদের তৈরি যে সব নিয়মকানুন লিপিবদ্ধ হয়েছিল কুর-আন, হাদিস ইত্যাদি rule book গুলিতে, আজ বোধ হয় সেগুলি তার প্রাসঙ্গিকতা হারিয়েছে। কারণ আজ ইসলামিরা পৃথিবীর সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে! এমনকি tropical এবং equatorial দেশগুলিতেও। যেখানকার জলবায়ু pro-fertility, ফলে শত্তুরের মুখে ছাই দিয়ে ইসলামি পপুলেশনও মহাসমুদ্র সৃষ্টি করেছে! 

ফলে এখনই ইসলামের সংস্কার সাধন প্রয়োজন। মহম্মদের আর এক অবতারের এখুনি পৃথিবীতে আগমন প্রয়োজন যিনি প্রচার করবেন সর্বধর্মসহিষ্ণুতার বাণী, শেখাবেন অহিংসা, শেখাবেন quality of life এর প্রয়োজনে আত্মসংযম। যিনি শেখাবেন যেসব মানুষ reproductive act এ বেশি সময় ব্যয় করে বা সেই ধরনের চিন্তায় indulge করে, তাদের cerebral development কম হওয়াই স্বাভাবিক! আর cerebral development কম হলে আখেরে ইসলামেরই অস্তিত্ব-সংকট। ইসলামকে বাঁচানোর স্বার্থেই ইসলামের সংস্কারসাধন প্রয়োজন।

কুর-আনের নামে আরবের মরুভূমির geo-physiological rule সমস্ত পৃথিবীর উপর চাপিয়ে দেওয়া এবার বন্ধ হোক। বিজ্ঞান তার পূর্ণ মহিমায় বিকশিত হোক। 

আর এই কথাগুলি বলার জন্য আজকের চেয়ে ভালো ঐতিহাসিক দিন এর আগে পাই নি। আজ ভারতবর্ষের সুপ্রিম কোর্ট ভারতীয় মুসলিমদের তাৎক্ষনিক তিন তালাক প্রথাকে অসাংবিধানিক আখ্যা দিয়েছেন এবং আগামী ৬ মাসের মধ্যে সংসদে মুসলিম ডিভোর্স ল ফ্রেম করার নির্দেশ দিয়েছেন। আজই সেই ঐতিহাসিক দিন। A Single & Small Step for Muslim Women, A Giant Leap for India!

Comments

Popular posts from this blog

রথযাত্রা: কুমুদরঞ্জন মল্লিক

কোভিশিল্ড কাহিনী

নব্য কথামালা: শেয়াল ও সারসের গল্প

SSC চাকরি বাতিল: যোগ্য - অযোগ্য বিভাজন আদৌ সম্ভব?