মমতার সংখ্যালঘু তোষণের রাজনীতির শিকড় দুর্নীতি ও ভ্রষ্টাচারের স্পৃহার মধ্যে
কামালগাজিতে, রাজাবাজারে কালিপুজো ভাঙচুর হয়েছে শুনে এবং ভিডিও দেখে অনেকেই ঘাবড়ে যাচ্ছেন। অথচ আজ থেকে মাত্র 20 বছর বা তার আগেও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনায় এমন জায়গা ছিল যেখানে মাতৃ মূর্তির সামনে নিম্নাঙ্গের পোশাক তুলে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যেত কোনো কোনো লোককে। (এ হেন বাক্যটি অশ্লীল শোনালে আমি ক্ষমাপ্রার্থী কিন্তু সত্যের তো শ্লীল অশ্লীল হয় না।) তখন যখন কিছু কিছু লোক এ নিয়ে প্রমাদ গুনেছিল ও আপত্তি জানিয়েছিল, তখন সেই লোকেদেরকে দাগিয়ে দেওয়া হয়েছিল সাম্প্রদায়িক বলে, বলা হয়েছিল তাঁরা নাকি অযথা বেশি চিন্তা করছেন যতটা করার নাকি প্রয়োজন ছিল না। অন্যদিকে, পুজো আক্রমণ করার মানসিকতা যাদের, মাতৃ মূর্তি আক্রমণ করার আগে তারা জোগাড় করে এলাকার রাজনৈতিক সমর্থন। আর এদেরকে সমর্থন দেয় যে সব রাজনৈতিক দল, সেই সব দলকে যে বিষবৎ পরিত্যাগ করাই উচিত, পশ্চিমবঙ্গের লোকেরা তা বুঝতে পারে নি টাকার লোভে। আজ তাই সময় প্রায়শ্চিত্তের। কালের রথচক্র রেয়াত করবে না কাউকেই। ২০১১'য় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জিতেছিলেন হিন্দুদের ভোটে। মুসলমান ভোট সে বছরেও grossly রয়ে গিয়েছিল সিপিএমের কাছেই। অতঃপর ২০১৬'র নির্বাচনের আ